গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা গুলো জেনে নিন
নিশ্চয়ই আপনি গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আমি আজকে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা এবং গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। এর পাশাপাশি আরো অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। যা হয়তো আপনার জানা প্রয়োজন। এই পোস্টটি পড়ে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন।
গাঁজা হলো বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধ পণ্য। গাঁজার আমরা সঠিক ব্যবহার করি না। গাঁজা খাওয়ার যে উপকারিতা রয়েছে। এই বিষয়গুলো আমরা অনেকেই জানিনা। গাঁজার ব্যবহার সম্পর্কে জানার জন্য সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃ
ভূমিকা
বাংলাদেশে গাঁজা একটি পরিচিত নাম। বাংলাদেশ গাঁজা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গাঁজা খাওয়া এবং গাঁঁজা চাষ করা সম্পূর্ণভাবে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গাঁজার কেমিক্যাল নাম হচ্ছে THC. গাঁজা গাছের বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে, Cannabis Indica. এই গাঁজা বিভিন্ন স্থানে, বিভিন্ন ধরনের নামে ডাকা হয়। যেমন কোন কোন জায়গায় গাঁজা কে গঞ্জিকা বলে।
আবার অনেক জায়গায় সিদ্ধি বা গাঞ্জা বলে। আবার আমাদের দেশের বাহিরে, গাঁজাকে মারিজুয়ানা বলে ডাকে। স্থানভেদে এর নাম পরিবর্তন হয়। আমাদের বাংলাদেশ গাঁজাকে মাদকদ্রব্য হিসেবে বিবেচিত করা হয়। কারণ বেশিরভাগ মানুষেরাই গাঁজা কে মাদকদ্রব্য হিসেবে ব্যবহার করে। কিন্তু প্রাচীনকালে গাঁজা গাছকে বিভিন্ন চিকিৎসকরা ঔষধি গাছ হিসেবে ব্যবহার করতো। সময়ের সাথে সাথে এটির অপব্যবহার শুরু হয়ে গেল।
গাঁজা খাওয়ার অপকারিতাও রয়েছে। আবার গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা ও রয়েছে। এই বিষয়ে হয়তো আমরা অনেকেই অবগত নয়। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান গবেষণা করে দেখেছে যে, গাঁজার মধ্যে রয়েছে অনেক রোগের ঔষধ বা প্রতিষেধক। কিন্তু সেটি নির্দিষ্ট পরিমাণে সেবন করার ফলে।
অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করলে তা থেকে কোন উপকারিতা পাওয়া যাবে না। সুতরাং চলেন জেনে আসি গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা এবং গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা। আরো অনেক বিষয় জানতে পারবেন পুরো পোষ্টটি পড়লে।
গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা
আমরা সবাই জানি গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে। কিন্তু আপনারা কেউ কি জানেন? গাঁজা খাওয়ার উপকারিতাও রয়েছে। আমি জানি আপনারা অনেকেই জানেন না। যে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। না জেনে থাকলে আপনাদের কোন দোষ নেই। কারন আমরা বাল্যকাল থেকে এখন পর্যন্ত গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি।
আরো পড়ূনঃ আসল ভিটমেট ডাউনলোড
কিন্তু কখনো কাউকে বলতে শুনিনি যে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতাও রয়েছে। কিন্তু আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এমন কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে বা গবেষণা থেকে পেয়েছে যে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। এগুলো পড়ে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। সুতরাং দেরি না করে পড়ে নিন আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রকাশিত কিছু তথ্য।
- যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, যদি কোন ব্যক্তি নির্দিষ্ট পরিমাণে গাঁজা সেবন করে, মৃগী এবং ঐ জাতীয় কিছু স্নায়ু রোগ থেকে বেঁচে থাকা যায়। এমনকি জার্নাল অফ ফার্মাকোলজি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল থেরাপিউটিক্সের এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে। নির্দিষ্ট পরিমাণে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে।
- আজ থেকে প্রায় ১০ বছর আগে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল আই ইন্সটিটিউটের এক গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে যে, গ্লুকোমা রোগ চোখের অন্ধত্ব ঢেকে আনে। এই রোগ দূর করতে সাহায্য করে গাঁজা।
- দ্য জার্নাল অব অ্যালঝাইমার ডিজিজ থেকে প্রকাশিত, যে গাঁজা মস্তিষ্ককে দ্রুত নিষ্ক্রিয় হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। তবে এটি নির্দিষ্ট পরিমাণে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা।
- নির্দিষ্ট পরিমাণে গাঁজা সেবন করলে টিউমারের ঝুঁকি কমায় এবং প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
- ক্যান্সারের রোগীদের কোন এক পর্যায়ে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। এই কেমোথেরাপির কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। যা গাঁজা সেবনের মাধ্যমে কমে থাকে। এই তথ্যটি দিয়েছে ইউএস এজেন্সি ফর ড্রাগ। তবে এটি নির্দিষ্ট পরিমাণে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা।
- গাঁজা আমাদের শরীরের মস্তিষ্ককে সুস্থ এবং স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমতে থাকে। কিন্তু এটি নির্দিষ্ট পরিমাণে গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা।
আরো পড়ূনঃ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়
- আপনারা অনেকেই আছেন যারা ব্রুন সমস্যায় ভুগছেন। আপনি কি জানেন গাঁজা ব্রুনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। গাঁজাতে অনেক ধরনের উপাদান রয়েছে। যা আপনার ত্বক থেকে ব্রন দূর করতে সাহায্য করবে।
- গাঁজা শুধু ব্রুন দূর করতে ই সাহায্য করে না। ত্বক উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করে। গাঁজা এবং তেল মিস করে ত্বকে ব্যবহার করুন। দেখবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা আস্তে আস্তে বাড়ছে।
গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা
গাঁজা আমাদের দেশের প্রচলন একটু বেশি। যার কারনে সরকারিভাবে গাঁজাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে, যেগুলো বিষয়ে আমাদের সতর্ক হওয়া উচিত। এই বিষয়গুলো নিয়ে যদি আমরা সতর্কতা অবলম্বন না করি।
তাহলে আমাদের শরীরে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ে গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। যা থেকে বোঝা যায় গাঁজা সেবন করলে শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে গাঁজা খাওয়ার কিছু উপকারিতাও রয়েছে। যা আমি উপরে আগেই বর্ণনা করেছি।
- যদি কোন ব্যক্তি নিয়মিত গাঁজা সেবন করে এবং গাঁজা সেবনের মাত্রা যদি অতিরিক্ত হয়। তাহলে অনুকোষ ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সাউর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা থেকে তথ্যটি পাওয়া গেছে।
- আপনি যদি নিয়মিত গাঁজা সেবন করেন এবং গাঁজা সেবনের মাত্রা যদি অতিরিক্ত হয়। তাহলে আপনার স্মৃতিশক্তি আস্তে আস্তে নষ্ট হতে থাকবে। কারণ অতিরক্ত গাঁজা সেবনের ফলে, আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলো নষ্ট হতে থাকে।
- আপনি যদি নিয়মিত গাঁজা এবং ধূমপান করেন আর যদি সেটি অতিরিক্ত মাত্রায় হয়। তাহলে আপনার শরীরের যে সকল ধমনী এবং শিরা রয়েছে, সেগুলো আস্তে আস্তে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। এমনকি আপনার রক্তপাম্প করার সময়ও বাঁধাগ্রস্ত হয়। যার শরীরের জন্য ঝুঁকি ডেকে নিয়ে আসে।
আরো পড়ূনঃ মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
- কেউ যদি অতিরিক্ত মাত্রায় গাঁজা সেবন করে থাকে এবং সেটি যদি হয় নিয়মিত। এই অতিরিক্ত গাঁজা সেবনের ফলে পুরুষ ও মহিলার প্রজনন ক্ষমতা ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
- যে সকল ব্যক্তি নিয়মিত এবং অতিরিক্ত গাঁজা সেবন করে। তাদের হার্টের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যা স্বাভাবিক অবস্থার থেকে অনেক গুণ বেড়ে যেতে পারে। তাই অতিরিক্ত গাঁজা সেবন থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।
- আপনি যদি নিয়মিত এবং অতিরিক্ত গাঁজা সেবন করেন। তাহলে আপনার ফুসফুস এবং হৃদপিণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এইজন্য অতিরিক্ত গাঁজা সেবন থেকে বিরত থাকতে হবে।
গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে কি হয় - গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা
আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা গাঁজা খেয়ে দুধ পান করেন। কিন্তু আপনারা জানতে চেয়েছেন, গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে কি হয়? আমরা অনেকেই মনে করি, গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে হয়তো নেশা কমে যায়। এটি পুরোপুরি সত্য নয়। গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে এতে কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও নেই বা শারীরিক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ারও শঙ্কা নেই।
গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে হয়তো আপনি কিছুক্ষণের জন্য মানসিক শান্তি পাবেন। কিন্তু গাঁজার যে ক্ষতিকর দিকগুলো রয়েছে, সেগুলো আস্তে আস্তে প্রকাশ পাবে। গাঁজা সেবনের পরে কোন কিছু খাওয়ার আগে, এর কোন ক্ষতিকর দিক রয়েছে নাকি? এটি যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে।
আরো পড়ূনঃ কার্বলিক এসিড ব্যবহারের নিয়ম
তাছাড়া গাঁজা সেবনর পরেই কোন ধরনের খাদ্য খাওয়া যাবেনা। তবে গাঁজা অতিরিক্ত সেবন করা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ঝুঁকি ও ক্ষতিকর। অতএব, গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে স্বাস্থ্যের কোন ধরনের ক্ষতি বা ঝুঁকি নেই। তাহলে আশা করা যায় গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে কি হয় তা জানতে পেরেছেন।
কি খেলে গাঁজার নেশা কাটে
সাধারণত আমরা যে সকল কারণে গাঁজা সেবন করে থাকি। তার মধ্যে অন্যতম কারণ হলো কষ্ট ভুলে থাকার জন্য এবং মানসিক শান্তির জন্য। নেশা জাতীয় দ্রব্যের মধ্যে সবচেয়ে সস্তা নেশা বলা হয় গাঁজাকে। গাঁজাতে খুব একটা নেশা না হলেও এর ক্ষতি অনেক বেশি। তবে গাঁজা খেয়ে যে সকল খাবার খেলে আপনার নেশা কেটে যাবে।
- টক জাতীয় ফল খেলে গাঁজার নেশা কেটে যায়। আমাদের দেহে নেশা তৈরি করে হচ্ছে কিমিক্লযা। আর এই কিমিক্লযাকে নিষ্ক্রিয় করতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার প্রয়োজন। যার টক জাতীয় ফলের মধ্যে রয়েছে, যেমন কমলা, লেবু, তেতুল এবং মালটা ইত্যাদি।
- নারিকেলের পানি খেলে গাঁজার নেশা কেটে যায়। নারিকেলের পানির মধ্য রয়েছে, মিনারেল ও ইলেক্ট্রোলাক্স যা গাঁজার নেশা কাটাতে সাহায্য করে।
- লেবু এবং চিনি পানির মধ্য মিস করে শরবত বানিয়ে ফেলুন। শরবত দুই থেকে তিনবার খেলে গাঁজার নেশা কেটে যাবে। আবার আপনি নাক দিয়ে লেবুর গন্ধ নিতে পারেন। এর থেকে আপনার গাঁজার নেশা কেটে যাবে।
আরো পড়ূনঃ হার্টের রোগীর খাবারের তালিকা
- কমলালেবু এবং মালটা গাঁজার নেশা কাটাতে সাহায্য করে। এটা কি আপনি জানেন? কমলালেবু এবং মালটার উপরের খোসা খাওয়ালে গাঁজার নেশা কাটে।
- ঘি খেলে গাঁজার নেশা কেটে যায়। বেশি না আপনি ৩০০ থেকে ৪০০ মিলিগ্রাম ঘি খেয়ে দেখুন। আপনার গাঁজার নেশা কেটে যাবে।
- আপনি যদি এক টুকরা আদা থ্যাতা করে খেতে পারেন। তাহলে আপনার গাঁজার নেশা কেটে যাবে।
- আপনি আমলকি খেতে পারেন। আমলকি গাঁজার খেলে নেশা কেটে যাবে।
প্রথমবার গাঁজা খেলে কি হয়
- প্রথমবার গাঁজা খেলে আপনার মাথা ঘুরতে থাকবে।
- ঘন ঘন কাশি হবে। কাশতে কাশতে মনে হবে বুক ফেটে যাচ্ছে।
- প্রথমবার গাঁজা খাওয়ার পরে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে।
- প্রথমবার গাজা খাওয়ার পরে আপনার সবকিছু ঘোলাটে লাগবে।
গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়
আপনি যদি গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিতে চান। এটি একটি ভালো খবর। কারণ আমরা অনেকেই আছি যারা দীর্ঘদিন যাবত গাঁজা সেবন করছি। এখন গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিতে চাই। কিন্তু কিছুতেই গাঁজা খাওয়া ছাড়তে পারছি না। সমস্যা নাই আমি আজকে বলে দিবো কিভাবে আপনি গাঁজার নেশা থেকে মুক্তি পাবেন।
গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিলে প্রথম প্রথম একটু সমস্যা হবে। তারপর আস্তে আস্তে যখন আপনি অভ্যস্ত হয়ে পড়বেন। তখন দেখবেন আর কিছুই মনে হচ্ছে না। গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিলে এর তেমন একটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। নিজের মধ্যে অস্বস্তিকর বোধ করবেন। মাঝে মাঝে মাথা ঝিম ধরে থাকবে। এই সকল কিছু সমস্যা হবে। তবে গাঁজা খাওয়া ছাড়া উপাই রয়েছে।
- প্রথমে আপনার নিজের প্রতি কন্ট্রোল শক্তি আনতে হবে।
- নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে
- মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে
- যখন গাঁজা খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা মনে জাগছে তখন নিজেকে কোন না কোন কাজে ব্যস্ত রাখুন।
- আপনি যে সময়টাই গাঁজা সেবন করেন। ওই সময় নিজেকে এমন ভাবে ব্যস্ত রাখুন। যেন মনে না পড়ে গাঁজা সেবন করার কথা।
- আপনি যে সকল বন্ধু-বান্ধবের সাথে গাঁজা সেবন করে থাকেন। তাদের সঙ্গ ছেড়ে দিতে হবে।
শেষ কথা গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা
আসসালামু আলাইকুম। সম্মানিত পাঠক, আশা করি আপনি গাঁজা খাওয়ার উপকারিতা, গাঁজা খাওয়ার অপকারিতা, গাঁজা খেয়ে দুধ খেলে কি হয়, কি খেলে গাঁজার নেশা কাটে এবং গাঁজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয় বিষয়গুলো পড়ে উপকৃত হয়েছেন। আর যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধু এবং পরিবারের সাথে পোস্টটি শেয়ার করুন এবং আমাদের পাশে থাকুন। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।
এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url