শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়গুলো জেনে নিন

আপনি কি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে? চিন্তার কোন কারণ নেই। আজকে আমি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় - রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার
এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আরো যে সকল বিষয়ে জানতে পারবেন তা হলো- কিভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়? ইমিউনিটি কি? ইমিউন কি? রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার গুলো সম্পর্কে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন।
পোস্টসূচিপত্রঃ 

    ভূমিকা

    আমাদের স্বাস্থ্যই হলো সকল সুখের মূল আর স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় গুলো জানা দরকার। আমাদের প্রত্যেককেই স্বাস্থ্য সচেতন হতে হবে। কারণ একটা সময় যখন আপনি বৃদ্ধো হয়ে যাবেন। তখন আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে আসবে। আপনি যদি শুরু থেকে স্বাস্থ্য সচেতন থাকেন। তাহলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিক থাকবে। 

    শুধু বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে। এটা যেমন সঠিক যুবক, কিশোর বা প্রাপ্ত বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে পারে। যদি তারা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় বা প্রত্যেক দিনের রুটিন গুলো না মেনে চলে। সুতরাং আজকে আমরা জানবো কি কি রুটিন মেনে চললে? আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার গুলো

    প্রবায়োটিকসঃ প্রবায়োটিকস যুক্ত খাবার হলো- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়। আমাদের দেহে ভালো এবং খারাপ দুই ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে। প্রবায়োটিকস হলো আমাদের দেহের উপকারী ব্যাকটেরিয়া এবং অউপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমাতে সহায়তা করে। আমাদের কে শারীরিক ও দৈহিক সুস্থ্যে রাখতে সহায়তা করে এবং ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার তালিকা- দই, দুধ, আচার,পান্তা ভাত, মধু,দানাশস্য, শাক সবজি, বাটার মিল্ক, কটেজ চিজস, শসা, আতা, তরমুজ, গ্রেড ফুড, পেস্তা, গাজর, মুলো, সবুজ মটরশুঁটি এবং ফুলকপি। এই সকল খাবার অন্যান্য খাদ্যের সাথে যুক্ত করবেন এবং প্রত্যেকদিন খাবারগুলো খাবেন। তাহলে, আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

    ভিটামিন সিঃ ভিটামিন সি যুক্ত খাবার হলো- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি। দৈহিক শক্তি যোগায়, ওজন কমায়, দাঁত সুস্থ, ত্বক সুন্দর, চুল ভালো রাখে, ক্লান্তি দূর করে এবং মন ভালো রাখে। শরীর সুস্থ রাখার জন্য যে সকল পুষ্টিকর খাবার প্রয়োজন ভিটামিন সি তাদের মধ্যে অন্যতম।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার তালিকা- কমলা, পেয়ার, লেবু, আমলকি, কাঁচা মরিচ, আঙ্গুর, আনারস, লাল শাক, পালং শাক, গাজর, আমলকি, আমড়া,পেয়ারা,জাম ও করোলা এই সকল খাবারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই সকল খাবার অন্যান্য খাদ্যের সাথে যুক্ত করবেন এবং প্রত্যেকদিন খাবারগুলো খাবেন। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

    প্রোটিনঃ প্রোটিন যুক্ত খাবার হলো- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়। প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি শরীরের স্বাস্থ্য, হরমোন, ইমিউনিটি বৃদ্ধি, ওজন কমায়, অঙ্গ বিকাশে সাহায্য করে। একজন প্রাপ্ত বয়স্ককে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে ৪০ থেকে ৬০ গ্রামের মধ্যে। শরীরের প্রত্যেকটি কোষের জন্য প্রোটিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার তালিকা- ডিম, কুটির পনির, গ্রীক দই, ব্রকলি, গরুর মাংস, মসুর ডাল, চিংড়ি মাছ, চিনা বাদাম, আলু, পেয়ারা, ছোলা, মটরশুটি, শুটকি মাছ, পিনাট বাটার, মুরগির গিলা এবং সালমন ইত্যাদি। এই সকল খাবার অন্যান্য খাদ্যের সাথে যুক্ত করবেন এবং প্রত্যেকদিন খাবারগুলো খাবেন। তাহলে, আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
    ভিটামিন ডিঃ ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার হলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধির উপায়। ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম যা হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সারা বিশ্ব প্রায় ৮০ থেকে ৯০ লাখ মানুষ ভিটামিনের অভাবে ভুগছে। অতএব, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে হবে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার তালিকা- মাশরুম খাবেন , ডিমের কুসুম খাবেন, চিংড়ি মাছ খাবেন, শস্য জাতীয় ফল যেমন ভাত ডাল ডালিয়া খাবেন, দুধ ও দই খাবেন এবং গরুর কলিজা খেতে পারেন। এই সবগুলো খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। যা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় হিসেবে কাজ করবে।

    ভিটামিন এঃ ভিটামিন এ যুক্ত খাবার হলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধির উপায়। শরীরে অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানের পাশাপাশি ভিটামিন এ এর চাহিদাও রয়েছে অনেক। শরীর-স্বাস্থ্য ভালো, সুন্দর রাখতে ও বিভিন্ন রোগ থেকে বেঁচে থাকতে চাইলে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ ভিটামিন এ প্রয়োজন। শারীরিক বৃদ্ধি, হাড় শক্তিশালী, পেশী এবং দাঁত মজবুত করতে ভিটামিনের সমৃদ্ধ খাবার। প্রজনন ব্যবস্থাপনার সুস্থ রাখে এবং ব্রণের ফুসফুস গঠনে সহায়তা করে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার তালিকা- দুধ খাবেন, গাজর খাবেন, পালং শাক খাবেন, মিষ্টি কুমড়া খাবেন, মিষ্টি আলু খাবেন, টমেটো খাবেন, লাল মরিচ খাবেন, পনির, মাখন, পেঁপে, পেয়ারা, গাজর, তরমুজ, মাছের ডিম, টুনা মাছ, মটর এবং পালংশাক। এইগুলো হলো ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার। এই সকল খাবার অন্যান্য খাদ্যের সাথে যুক্ত করবেন এবং প্রত্যেকদিন খাবারগুলো খাবেন। তাহলে, আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
    অ্যান্টি -অক্সিডেন্ট অ্যান্টিঃ অক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার হলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধির উপায়। শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ গুলো বের করে এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখে।অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, লিভার ভালো রাখে এবং ত্বক সুন্দর রাখে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার তালিকা- শাক -সবজিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আরো যে সকল খাবারে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে- লালচাল, খেজুর, গ্রিন টি, টমেটো, স্ট্রোবেরি, ব্রকলি, কাঠবাদাম, আঙ্গুর, ভুট্টা, লালাটা এবং জলপাই এই সকল খাবারে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা আপনার শরীরের রোগ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় হিসেবে কাজ করে।

    ভাত পচা কি পরিমাণ খেতে হবে

    আমরা বাঙালিরা অনেক বেশি পরিমাণে ভাত খেতে পছন্দ করি। অতিরিক্ত পরিমাণে কোন জিনিসই খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই জন্য আমাদের সকলেরই ভাত খাওয়ার পরিমাণটা কমিয়ে আনতে হবে। চা আমরা কম বেশি সবাই পছন্দ করি। চা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। 
    যদি সেটা নিয়ম মেনে খাওয়া হয়। চা অধিক পরিমাণে চিনি খাওয়া যাবে না। অতিরিক্ত চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর। অতিরিক্ত চিনি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

    শারীরিক ব্যায়ামের প্রয়োজনীয়তা

    শারীরিক ব্যায়াম আমাদের শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শারীরিক এবং মানসিকভাবে আমরা সুস্থ থাকি। ব্যায়াম করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আমরা যারা শারীরিক ভাবে পরিশ্রম করি না। তাদের নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়াম করলে আপনার শরীরের যতো ধরনের বিষাক্ত পদার্থ আছে সব বেরিয়ে যায়। প্রত্যেক দিন সকালে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা ব্যায়াম করতে হবে। এভাবে প্রত্যেক দিন ব্যায়াম করতে পারলে। আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

    যে সকল খাবার বাদ দিতে হবে

    ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক ক্ষতিকর। এটি এতটাই ক্ষতিকর যে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারেই কমিয়ে আনবে। ধূমপানের ফলে আপনার শরীরের ব্যাকটেরিয়া গুলোকে ধ্বংস করে ফেলে। যার ফলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে আসে। এই জন্য ধূমপান থেকে আমাদেরকে দূরে থাকতে হবে। অস্বাস্থ্যকর তেল খাওয়া যাবে না। 
    ভালো কোন প্যাকেট জাতীয় তেল খেতে হবে। সেটিও কম পরিমাণে খেতে হবে। কারণ অতিরিক্ত তেল খেলে স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক ক্ষতিকর। অতিরক্ত তেল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। দুশ্চিন্তা বা টেনশন করা যাবে না। টেনশন স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক ক্ষতিকর। 

    এটি আস্তে আস্তে শরীরকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। এজন্য দুশ্চিন্তা বা টেনশন থেকে দূরে দূরে থাকতে হবে। যে সকল কারণে টেনশন বা দুশ্চিন্তা হয়। সে সকল কারণ টেনশন বা দুশ্চিন্তা মাথায় আনা যাবে না।

    প্রতিরোধ ক্ষমতা কিভাবে কমে যায়

    রোগ জীবাণুর হাত থেকে শরীরকে প্রতিরক্ষা করতে ইমিউন সাহায্য করে। সাধারণত কিছু রোগের কারণে ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়। ধূমপান করা, টেনশন বা মানসিক চাপ থাকা, ডায়াবেটিস বা করোনাভাইরাস ইত্যাদি এই সকল কারণে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে।

    ঠান্ডা লাগাঃ একজন প্রাপ্তবয়স্ক যখন প্রতিবছর ৩ থেকে ৪ বার সর্দি ও কাশি রোগে আক্রান্ত হয়। আবার কিছুদিনের মধ্যেও সুস্থ্যে হয়ে ওঠে। যদিও এটি একটি সাধারণ বিষয়। কিন্তু যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে থাকে। তাদের বেশিরভাগ সময়ে সর্দি ও ঠান্ডা পিছু ছাড়ে না। আরো অনেক রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

    হজমের সমস্যাঃ অনেক রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে দুর্বল হজম শক্তি। হজম শক্তির কারণ গুলোর মধ্যে রয়েছে ডায়রিয়া ও পেট ফোলা ইত্যাদি।

    ক্লান্তিঃ যারা অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে বা কোন রকম কোন পরিশ্রম ছাড়াই ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব আসে। তাহলে বুঝতে হবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়েগেছে।

    চোখের সমস্যাঃ যে সকল ব্যক্তিরা চোখে ব্যথা, চোখ থেকে পানি পড়ার সমস্যা, চোখে কম দেখা ইত্যাদি। এই সমস্যা গুলো দেখা দেয় কারণ অটোইমিউন এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে এই সকল সমস্যা দেখা দেয়।

    ইমিউন কি?
    আমাদের চারদিকে অনেক ধরনের রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু ছড়িয়ে থাকে। আমরা প্রতিনিয়ত এগুলো রোগ জীবাণু থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হই। এই রোগ জীবাণু গুলোর হাত থেকে রক্ষা পেতে আমাদের শরীরে কিছু বিশেষ ধরনের ব্যবস্থাপনা রয়েছে। এই ব্যবস্থাপনা গুলোকে ইমিউন বা ইমিউন সিস্টেম বলে।

    ইমিউনিটি কি?
    যে সকল জীবাণু রোগ সৃষ্টি করে সেগুলো সনাক্তকরণ এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার ক্ষমতাকে ইমিউনিটি বা ইমিউনিটি সিস্টেম বলা হয়।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url