তোকমা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো জেনে নিন

তোকমা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সাথে নিয়ম গুলো জানার জন্য এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরি করছেন। আর ঘোরাঘুরি করতে হবে না বা চিন্তাও করতে হবে না। আমি আজকে জানিয়ে নিয়ে দিবো তোকমা খাওয়ার নিয়ম এবং তোকমা খাওয়ার উপকারিতা।
তোকমা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো জেনে নিন
তোকমা খাওয়ার মধ্যে রয়েছে দারুণ কিছু উপকারিতা। যা আপনার শরীরকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। কিন্তু তোকমা খাওয়ার মধ্যে রয়েছে কিছু অপকারিতা রয়েছে। এই অপকারিতা থেকে বাঁচতে হলে তোকমা খাওয়ার নিয়ম গুলো আপনাকে জানতে হবে। তাহলে জেনে নিন তোকমা সম্পর্কে বিস্তারিত।
পোস্ট সূচীপত্রঃ 

    তোকমা কি

    তোকমা দানা হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক উপাদান। যা বহুগুণ সম্পন্ন একটি উপাদান। যার মধ্যে রয়েছে অনেক গুণ ও উপকারিতা। তোকমা দানা আয়ুর্বেদিকের হাজার বছরের ইতিহাস। কারণ এটি বহুকাল ধরে আয়ুর্বেদিক উপাদান হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। তোকমা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে আবার ব্যবহারে উপকারিতা রয়েছে। 

    তোকমার সাথে চিনি মিশিয়ে শরবত করে খেতে পারেন। তোকমা দানার মধ্যে রয়েছে কিছু উপাদান যা তোকমা কে বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক করে তুলেছে। যেমন এর মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এই সকল উপাদান বিভিন্ন রোগের সমাধান।

    তোকমা খাওয়ার উপকারিতা

    দেহের তাপমাত্রাঃ আপনারা কি জানেন গ্রীষ্মকালীন সময় বা গরমের সময় তোকমা দেহের তাপমাত্রা কমাতে কতটা সহায়তা করে। গরমের সময় আপনার দেহে তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে তোকমা খেতে পারেন। কারণ তোকমা খাওয়ার মধ্যে যে সকল উপকারিতা রয়েছে। তার মধ্যে এটি সব থেকে উত্তম এবং অন্যতম। আপনি তোকমার শরবত করে খেতে পারেন। 

    কারণ তোকমা শরবত পুরো পৃথিবীতে অনেক বিখ্যাত। এটির শরবত সুস্বাদু করার জন্য এর সাথে লেবুর রস, চিনি, দুধ এবং মধু আরো অনেক ধরনের উপাদান মিশিয়ে এটি খেতে পারেন। শুধু গরমের সময় না যে কোন সময় আপনি তোকমার শরবত খেতে পারেন।

    কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধানঃ আপনাদের কারো যদি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে থাকে। তাহলে আপনি তোকমা শরবত করে খেতে পারেন। কারন তোকমা শরবত করে খাওয়ার মধ্যে এই উপকারিতাটি রয়েছে। খাওয়ার নিয়ম- প্রথমে একটি মগে পানি নিন। 
    তারপরে ২ থেকে ৩ চা চামচ তকমা ১ ঘন্টা থেকে ২ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপরে আপনি এটি শরবত করে খেতে পারেন। এই শরবতটি যদি সুস্বাদু করে খেতে চান। তাহলে এর মধ্যে লেবুর রস, দুধ ও চিনি মিশিয়ে খেতে পারেন। এভাবে খেলেও তোকমা খাওয়ার উপকারিতা কমবে না।

    রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণঃ তোকমা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে দারুন ভূমিকা পালন করে। এটি শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়া স্বাভাবিক বা আস্তে করে দেয়। যার ফলে কার্বোহাইড্রেট কে গ্লুকোজে পরিণত হতে সাহায্য করে। আপনাদের যাদের মধ্যে type2 ডায়াবেটিস রয়েছে। তারা প্রতিদিন নিয়ম মাফিক খাবেন। সুতরাং বলা যায়, ytpe2 ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তোকমা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে।

    এসিডিটি সমস্যার সমাধানঃ আপনাদের কারো কি এসিডিটির সমস্যা রয়েছে। যদি থেকে থাকে তাহলে আপনার জন্য রয়েছে তোকমা। কারণ তো আপনার মধ্যে এমন কিছু গুনাগুন রয়েছে। যা আপনার এসিডিটি দূর করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

    এসিডির কারণে পেটের ভেতরে জ্বালাপোড়া করে। এর থেকে মুক্তি পেতে হলে। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে তোকমা সহ ভিজিত পানি খেতে পারেন। এতে করে খুবই দ্রুত আপনার এসিডিটি সমস্যা দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। তবে এটি নিয়মিত খেতে হবে।

    রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণঃ তোকমা খাওয়ার মাধ্যমে সুগার নিয়ন্ত্রণে করতে সহায়তা করবে। তবে আপনি নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমেই এর উপকারিতা পেতে পারেন।
    হৃদরোগ নিরাময়ঃ আপনাদের কারো যদি হৃদরোগ জনিত সমস্যা থেকে থাকে। তাহলে আপনারা নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন। কারণ এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-হাইপারলিপিডেমিক কার্যক্রম কোলেস্টেরলের সমস্যা কমিয়ে থাকে। তোকমা বিচের তেল লক্ষণীয়ভাবে হাই লিপিড প্রোফাইল এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে থাকে। যার ফলে হৃদরোগ জনিত সমস্যা দূর হয়।

    ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ আপনারা কেউ কি ওজন বেশি হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন। তাহলে তোকমা খেতে পারেন। কারণ তোকমা বীজের মধ্যে রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। তোকমা বীজের মধ্যে যে সকল উপাদান রয়েছে তা হলো - প্রোটিন, ভিটামিন এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ইত্যাদি। 

    তোকমা নিয়মিত খাওয়ার ফলে, খাবার খাওয়ার চাহিদা কমতে শুরু করে। এর কারণ হলো তোমার মধ্যে রয়েছে আশঁ যা আপনার খাদ্য ভাব দূর করতে সাহায্য করে। যার ফলে আস্তে আস্তে আপনার ওজন কমতে শুরু করে। তোকমা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে এটি হলো অন্যতম।

    ঠান্ডা ও কাশি দূরঃ ঠান্ডা ও কাশি সমস্যা দূর করার জন্য তোকমার জুড়িমেলা ভার। তাই আপনাদের যাদের ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা রয়েছে তারা তোকমা পেতে পারেন। তোকমার শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা দূর করার ইতিহাস প্রায় ১০০ বছরও বেশি। কারণ এর মধ্যে রয়েছে আন্টি - স্পাজমোডিক। যা আপনার শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

    প্রদাহ কামাতে সাহায্য করেঃ আপনার শরীরের যদি বিভিন্ন অংশ ফুলে যায় বা ব্যথা করে। যদি এমন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি তোকমা খেতে পারেন। এটি আপনার এই সকল সমস্যা দূর করার জন্য অতি কার্যকরী একটি উপাদান।
    আরো পড়ূনঃ পিরিয়ডের সময় কি খাবার খাওয়া উচিত
    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ আপনারা অনেকে হয়তো জানেন না। তোকমা বিচের মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফ্ল্যাভনয়েড এবং ফেনোলিক। একই সাথে, ফ্রি রেডিক্যাল ড্যামেজ এর হাত থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। তাই তোকমা বীজ খাওয়ার বা ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে অনেক ধরনের উপকারিতা

    মুখের সমস্যা দূরঃ তোকমা খাওয়ার ফলে আপনার মুখের ভেতরের প্রদাহ, ইনফেকশন, আলসার সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় তোকমা দারুণ কাজ করে থাকে। তোকমা এর মধ্যে কিছু উপাদান রয়েছে যা এই সকল সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। 

    তাহলো, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি ভাইরাল এবং অ্যান্টি ফাংগাল। আপনাদের কারো যদি মুখে দুর্গন্ধ জনিত সমস্যা থাকে। তখন সেটিও দূর করতে সাহায্য করবে। তোকমা খাওয়ার উপকারিতা বা গুনাগুন অনেক। তাই নিয়মিত তোকমা খেতে পারেন।

    যৌন ক্ষমতাঃ তোকমা খাওয়ার মাধ্যমে আপনার শরীরের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কারণ তোকমা মধ্যে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যদি কোন ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

    সুস্থ ত্বকও চুলঃ ত্বকের নানা ধরনের সমস্যাই তোকমা ব্যবহার করতে পারেন। কিছু তোকমার বিচি গুড়া করে নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। এতে করে ত্বকের সমস্যা দূর হতে পারে। চুলের সুস্থতার জন্য তোকমা নিয়মিত খেতে পারেন। একজিমা নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    তাই তোকমা খাওয়ার উপকারিতা ও গুনাগুন অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে। তবে আপনাকে তোকমা খাওয়ার উপকারিতা পেতে হলে। এটি নিয়মিত খেতে হবে। তাহলেই আপনি এর গুনাগুন সম্পর্কে অবগত হবেন। তাই তোকমার উপকারিতা পাওয়ার জন্য নিয়মিত পান বা ব্যবহার করুন।

    তোকমা খাওয়ার অপকারিতা

    আমরা সকলেই কম বেশি জানি যে তোকমা খাওয়ার মধ্যে উপকারিতা হয়েছে। আপনি তোকমা প্রতিদিন বা নিয়মিত খেতে পারবেন। কিন্তু এটি অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না এর নিয়ম গুলো মেনে খেতে হবে। যদি তোকমা অতিরক্ত খেয়ে ফেলেন এর যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে সেগুলো দেখা দিতে পারে।

    কারণ সব জিনিস বা উপাদান খাওয়ার মধ্যে যেমন উপকারিতা রয়েছে। ঠিক তেমনি তার অপকারিতাও রয়েছে। সুতরাং, যে কোন জিনিস খাওয়ার আগে আপনাকে তার অপকারিতা সম্পর্কে অবগত হতে হয়। তাহলেই আপনি এর ক্ষতির সম্মুখীন হবেন না। 

    সুতরাং কথা না বাড়িয়ে চলেন জেনে নেই তোকমা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে। যে অতিরিক্ত পরিমাণে তোকমা খেলে কি কি ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।

    গর্ভবতী নারীর ক্ষতি করবেঃ আমরা সবাই জানি নারীদের তোকমা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু গর্ভবতী নারীদের জন্য তোকমা খাওয়া নিষেধ। কারণ তোকমা গর্ভবতী নারীদের দেহের ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। কিন্তু আবার অনেকেই বলতে পারেন যে, তোকমা খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য স্বাভাবিক থাকে। 

    অতএব, গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি পুষ্টিকর উপাদান। এটি আপনার সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। এটি একজন গর্ভবতী নারীর জন্য ক্ষতির কারণ বা হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। সুতরাং, যারা গর্ভবতী নারী আছেন তারা তোকমা খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। তোকমা খাওয়ানো থেকে শিশুদের কেউ দূরে রাখুন।

    এলার্জির সমস্যাঃ কারো যদি এলার্জিজনিত সমস্যা থেকে থাকে। তাহলে তোকমা খাওয়া যাবে না। কারণ তোকমা দানা খাওয়ার মাধ্যমে আপনার শরীরের এলার্জির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই যাদের এলার্জির জনিত সমস্যা রয়েছে। তারা তোকমা খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।

    গ্যাস্ট্রিক সমস্যাঃ যাদের গ্যাস্টিক সমস্যা রয়েছে। তাদের তোকমা দানা না খাওয়াই ভালো। কারণ তোকমা দানার মধ্যে রয়েছে ফাইবার যা আপনার গ্যাস্ট্রিকের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।

    তোকমা খাওয়ার নিয়ম

    এই তোকমা বিভিন্ন দেশে খুবই জনপ্রিয় একটি পানি জাতীয় খাবার আপনি এটিকে বিভিন্ন উপায়ে খেতে পারেন বা শ্যাম্পু হিসেবেও গ্রহণ করতে পারেন। তবে এটি বেশি জনপ্রিয় শরবত হিসেবে। আপনি শরবত কিংবা শ্যাম্পু হিসেবে যেমন ভাবেই তোকমা ব্যবহার করেন না কেন এর উপকারিতা অপরিহার্য।

    তবে তকমা খাওয়ার উপকারিতা বা ব্যবহারের উপকারিতা পেতে হলে। আপনাকে এর ব্যবহারের নিয়ম গুলো জানতে হবে। কিভাবে তোকমা ব্যবহার করলে এর উপকারিতা পাওয়া যাবে। তাই আজকে আমরা জানবো কোন কোন নিয়ম গুলো মেনে তকমা খেলে এর উপকারিতা পাওয়া যাবে।

    আপনি তোকমার শরবত করে খেতে পারেন। আর এর জন্য যে নিয়ম রয়েছে - প্রথমে আপনাকে ১ কাপ পানি নিতে হবে। তারপর ২ থেকে ৩ চা চামচ তোকমা দানা পানির ভিতরে ছেড়ে দিন। এক থেকে ২ ঘণ্টা পর যখন তোকমা দানা সাদা হয়ে ফুলে উঠবে। এরপরে আপনি চাইলে এর সাথে দুধ, চিনি, নারকেল এবং খেজুর মিক্স করে শরবত খেতে পারেন। তবে আপনি এটি প্রতিদিন ১বার বেশি খাবেন না।

    ওজন কমাতে তোকমা দানা খাওয়ার নিয়ম

    তোকমা দানা খাওয়ার ফলে ওজন কমে। কিন্তু ভুল নিয়ম মাফিক তোকমা দানা খেলে ওজন কমবে না বরং বেড়ে যাবে। আবার আপনি অনেক রোগের সম্মুখীন হতে পারেন। তাই আজকে আমি আপনাদের কে জানিয়ে দিব ওজন কমাতে তকমা দানা খাওয়ার নিয়ম। প্রথমে আপনি ১ গ্লাস পানি কুসুম কুসুম গরম করে নিন। 

    তারপরে ঐ পানির মধ্যে ১ চা চামচ তোকমা, ১/২ চা চামচ লেবুর রস এবং ১ চা চামচ মধু দিয়ে ভালো করে মিক্স করে নেবেন। কিন্তু আপনি যদি প্রথমবার তোকমা খেতে যাচ্ছেন। তাহলে অবশ্যই ১/২ চা চামচ তোকমা নিন। এভাবে নিয়মিত ১৫ দিন খেতে থাকুন। ইনশাআল্লাহ তোকমা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। কিন্তু প্রতিদিন ১ থেকে ২বারের বেশি খাওয়া যাবে না।

    গর্ভবতী অবস্থায় তোকমা খাওয়া যাবে কি?
    গর্ভবতী অবস্থায় তোকমা খাওয়া যাবে না।

    তোকমা বেশি খেলে কি হয়?
    তোকমা বেশি খেলে এর উপকারিতা থেকে অপকারিতাই বেশি হয়। তাই তোকমা পরিমাণ মতো খেতে হবে।

    চিয়া সিড ও তোকমা কি এক?
    চিয়া সিট ও তোকমা একই উপাদান না। এই দুটি ভিন্ন উপাদান।

    তোকমা দ্বারা কোথায় পাওয়া যায়?
    তোকমা দানা সব ধরনের বাজারে পাওয়া যায়।

    তোকমা দানা in English?
    তোকমা দান ইংরেজি নাম Pignut or Chan.

    তোকমা দানার বৈজ্ঞানিক নাম?
    তোকমা দানার বৈজ্ঞানিক নাম Hyptis Suaveolens.

    শেষ কথাঃ প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনি তোকমা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং তোকমা খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে উপকৃত হয়েছেন। আর যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url