বরই পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা - বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম

আপনারা যদি বরই পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার জন্য খোঁজাখুঁজি করেন। তাহলে নিচে দেওয়া সুন্দর তথ্যগুলো আপনার জন্য উপযোগী। যেখানে বরই পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর পাশাপাশি বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম এবং এর সাথে যে জড়িত বিষয়গুলো জানতে পারবেন।
বরই পাতার উপকারিতা গুলো জেনে নিন
কাটাযুক্ত গাছের পাতার মধ্যে সবচাইতে বরই পাতার উপকারিতা একটু বেশিই রয়েছে। আমি এর কিছু উপাদান এবং কার্যকারিতা সম্পর্কের কথা বলছি। কারণ বরই পাতার রসের মধ্যে যে উপকারিতা গুলো রয়েছে। তা জানলে আপনিও বড়ই পাতার রস খাওয়া শুরু করে দিবেন।
পোস্ট সূচিপএঃ 

    ভূমিকা

    আমরা অনেকেই বরই খেয়েছি কিন্তু বরই পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি। বরই পাতা হলো বহু ভেষজ গুণসম্পন্ন এবং উপকারী। বড়ই পাতার মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা এর উপকারিতা বাড়িয়ে দেয়। যেমন ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, সোডিয়াম এবং অ্যান্টিসেপটিক সহ আরো অনেক উপাদান। কিন্তু এই বরই পাতার উপকারিতা পেতে হলে এর ব্যবহার সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। কিভাবে ব্যবহার করলে এটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। সকল বিষয়গুলো এই প্যারাটিতে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেমন বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম এর অপকারিতা কি এই সকল বিষয়।

    বরই পাতার উপকারিতা

    আপনারা যারা বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন বরই পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন। যেমন যাদের চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে এবং চর্ম রোগের মতো সমস্যা রয়েছে তারা বরই পাতা ব্যবহার করে এর উপকারিতা নিতে পারেন।

    বরই পাতার গরম পানিঃ যাদের ত্বকে ফুসকুড়ি রয়েছে তারা বরই পাতার গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। বরই পাতার গরম পানিতে এমন কিছু বিশেষ উপাদান রয়েছে যা আপনার ত্বকের ফুসকুড়ি দূর করতে সাহায্য করবে। 
    পাতার গরম পানি ব্যবহারের নিয়ম সাত থেকে আটটি বরই পাতা এবং ৫০০ পানি একটি পাত্রে নিয়ে পানিটিকে গরম করুন। পাতার গরমকৃত পানি থেকে পাতা সরিয়ে ফেলুন। আর অবশিষ্ট পানি আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন ১০ মিনিটের বেশি ওই পানিটি ব্যবহার করবেন না। 

    এভাবে করে দিনে ৩০ মিনিট এবং সময়ের ব্যবধান হবে ৬ ঘন্টা পর পর। আপনি যদি প্রত্যেকদিন বরই পাতার পানি এভাবে করে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে পাতার উপকারিতায় আপনার ত্বকের ফুসকুড়ি দূর করতে সাহায্য করবে।

    চুলকানিতে বরই পাতার ব্যবহারঃ আপনাদের যাদের অ্যালার্জি অথবা চুলকানি সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য বরই পাতা উপকারিতায় আসবে। আপনারা জানতে চেয়েছেন চুলকানিতে বরই পাতার ব্যবহার করে কিভাবে চুলকানি দূর করা যায়। 

    এর জন্য আপনাকে ১২ থেকে ১৬ টি বরইপাতা নিতে হবে এবং অবশ্যই পাতাগুলো ভালো করে ধুয়ে নিবেন। পাতাগুলো ভালো করে ধুয়ে নেওয়ার পর, পাটাতে পাতাগুলো ভালো করে বেটে নিবেন। তারপর যেটি করবেন বাটা কৃত পাতা থেকে রস বের করে নিবেন এবং রসগুলো ভালো করে ছেঁকে নিবেন।

    সবশেষে ওই রসগুলো প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খাবেন। এতে করে ইনশাআল্লাহ আপনার চুলকানি অথবা এলার্জি ভালো হয়ে যাবে।

    চর্ম রোগের সমাধানঃ আপনারা যারা চর্মরোগের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন তারা বরই পাতার রসের উপকারিতা নিতে পারেন। বরই পাতা এবং কালোজিরার গুড়া একসাথে মিস করে খাওয়ার মাধ্যমে চর্মরোগ দূর করতে পারেন। এখন বিষয় হচ্ছে যে কি নিয়ম মেনে ব্যবহার করলে এর উপকারিতা পাওয়া যাবে। 
    প্রথমে ৮ থেকে ১০ টি বরই এর পাতা নিন। পাতাগুলোকে ভালো করে ধুয়ে নিবেন। ধুয়ে নেওয়ার পরে পাটায় ভালো করে পেটে এর রস বের করে নিন। রসগুলো ভালো করে ছেঁকে নিয়ে কালোজিরার গুড়ার সাথে মিশিয়ে খাবেন। অবশ্যই ১০০ গ্রাম রস হতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরা ভালো করে মেশাবেন। আর এটি খেতে হবে রাতে ঘুমানোর আগে।

    ঘুমের সমস্যার সমাধানঃ আপনাদের যাদের রাতে ঘুম হয় না অথবা ঘুম হলেও পর্যাপ্ত পরিমাণে হয় না তাদের জন্য রয়েছে বড়ই পাতা। কারণ বরই পাতা ভেষজ গুণের সম্পূর্ণ আর এটিতে অনেক উপকারিতা হয়েছে। 

    যা থেকে আপনি ঘুমের সমস্যা দূর করতে পারেন। এটির জন্য আপনি পাঁচ থেকে ছয়টি বরই পাতা ভালো করে ধুয়ে পাঠাতে বেটে নিন। বাটাকৃত বরই পাতা থেকে ছেকে রস বের করে নিন। আর সেটি দিনে একবার সেবন করুন। দেখবেন ইনশাআল্লাহ আপনার ঘুম ভালো হবে এবং মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করবে।

    জ্বালাপোড়ার সমাধানঃ আপনাকে যদি কোন পোকা মাকর কামরায় তাহলে আপনি বরই পাতার সাহায্য নিতে পারেন। কারণ বড়ই পাতার মধ্যে রয়েছে ভেষজ গুণ আর উপকারিতা। যেটি আপনার জ্বালাপোড়া দূর করতে সাহায্য করে। 

    চার থেকে পাঁচটি পাতা ভালো করে ধুয়ে পাটায় বেটে নিন। তারপরে ওই বাটাকৃত পাতাগুলো পোকামাকড় যে স্থানে কামড়িয়েছে ওই স্থানে দিয়ে রাখুন। কমপক্ষে ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টা দিয়ে রাখতে হবে। তাহলে দেখবেন জ্বালাপোড়ার সাথে সাথে কামরকৃত স্থানটি ভালো হয়ে গেছে।

    গ্যাস ও হজমের সমস্যার সমাধানঃ আপনাদের যাদের গ্যাস অথবা হজমের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য বরই পাতার ব্যবহার অনেক উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি। 

    এর জন্য আপনাকে গোল মরিচের গুড়ো, এক চা চামচের চার অর্ধেকের এক অর্ধেক চিনি, এক চিমটি লবণ এবং বড়ই পাতার রস কিছু পরিমাণ নিয়ে একসাথে মিশিয়ে খাওয়ার মাধ্যমে এই উপকারিতাটি পাবেন। এতে করে কি হবে আপনার গ্যাসের সমস্যা দূর হবে, হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং খাওয়ার প্রতি রুচি বাড়বে।

    পাতলা পায়খানা সমস্যার সমাধানঃ আপনি যদি পাতলা পায়খানা সমস্যাই দীর্ঘদিন ভুগতে থাকেন এবং সাথে মল দিয়ে যদি রক্ত পড়ে তাহলে বড়ই পাতা খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান হবে। কিছু পরিমাণ বরই গাছের ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে ভালো করে পাটাতে বেটে তার সাথে ৫০ গ্রাম দুধ মিশিয়ে খেতে পারেন। এভাবে প্রতিদিন খেলে পাঁচ দিনের মধ্যে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ।

    ওজন কমাতে সাহায্যঃ আপনারা যারা ওজন বাড়ার কারণে বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন। এখন ওজন কমাতে চান এর জন্য বরই পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এই পাতা ভেষজ গুণের সম্পূর্ণ এবং অনেক উপকারিতা রয়েছে। 

    এর জন্য ১২ থেকে ১৪ টি বড়ই পাতা ভালো করে ধুয়ে নিন। তারপর সেটিকে ভালো করে বেটে রস বের করে ছেকে নিন। তারপর ওই রসগুলো প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেতে পারেন। এতে করে আপনার ওজন কমবে সাথে সাথে ওজন নিয়ন্ত্রণও রাখতে সহায়তা করবে।

    ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ যদি আপনার ত্বক কম বয়সে বৃদ্ধের মত দেখায় অথবা ত্বকের উজ্জ্বলতা ও সৌন্দর্যতা কমে যাচ্ছে তাহলে আপনার জন্য বরই পাতার মধ্যে রয়েছে উপকারিতা। বরই পাতার মধ্যে এমন কিছু গুনাগুন রয়েছে যা আপনার ত্বকের বৃদ্ধ ভাব, সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। 
    এখন বড়ই পাতা কিভাবে ব্যবহার করলে এই উপকারিতা গুলো পাওয়া যাবে। চলেন জেনে নেই সাত থেকে আটটি বরই পাতা ধুয়ে ভালো করে বেটে এর থেকে রস বের করে নিন। এরপর পাতার রস এবং মধু ভালো করে মিশিয়ে নিবেন। অবশ্যই রাতে দিতে হবে এবং দেওয়ার আধাঘন্টা পর ভালো করে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।

    বরই পাতার অপকারিতা

    যে কোন খাবার অথবা যেকোনো ধরনের জিনিসের যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি অপকারিতাও রয়েছে। কিন্তু বরই পাতার ক্ষেত্রে এটি বিপরীত এর অপকারিতা থেকে উপকারিতাই বেশি। তাই বড়ই পাতার অপকারিতা নেই বললেই চলে। কিন্তু বরই খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে।
    • অতিরিক্ত বরই খেলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে।
    • অতিরিক্ত বরই খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস হতে পারে। কারণ ডায়াবেটিসের মধ্যে রয়েছে সুগার ডায়াবেটিসের লেবেল কে বাড়িয়ে তোলে।
    • অতিরিক্ত পরিমাণে বরই খেলে পায়খানার সমস্যা হতে পারে। এজন্য বড়ই খাওয়ার সময় এর অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।
    • অপুষ্ট বরই খাওয়ার ফলে আপনার পায়খানা কষা হয়ে যেতে পারে। যার ফলে আপনার মলত্যাগ করতে সমস্যা হতে পারে।
    • তাই বরই খাওয়ার আগে এর উপকারিতা এবং কি কি অপকারিতার রয়েছে তা জেনে রাখা ভালো।

    বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম

    সাধারণত কোন কিছুর উপকারিতা পেতে গেলে তার নিয়ম জানা প্রয়োজন। তাই বরই পাতা খাওয়ার আগে তার নিয়ম জেনে নেয়া প্রয়োজন। সুতরাং জেনে নিন বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম।
    • প্রথমে একটি পাত্রে ১২ থেকে ১৬ টি বরই পাতা নিতে হবে।
    • সেই বরই পাতাগুলো ভালো করে ধুয়ে বেটে নিতে হবে।
    • বেটে নেওয়া বরই পাতা থেকে রস থেকে বের করে নিতে হবে।
    • এই বরই পাতা রসের সাথে আপনি যে যা আমি শেখাবেন তা হলো এক হালকা পরিমাণে চিনি, গোলমরিচের গুড়া, মধু, লং এবং লবণ ইত্যাদি।
    • আপনি চাইলে বরই পাতার রস সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেতে পারেন আবার খাওয়ার পরও খেতে পারেন। চাইলে রাতের সময়টাও খেতে পারেন।

    বরই পাতার রস খেলে কি হয়

    আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন বরই পাতার রস খেলে কি হয় এক্ষেত্রে বরই পাতার রসের মধ্যে রয়েছে সর্বাধিক উপকারিতা। কারণ বরই পাতা ভেষজ গুণের সম্পন্ন বরই পাতা খাওয়ার মাধ্যমে উপকারিতা রয়েছে। বড়ই পাতার পানি দিয়ে গোসল করার মাধ্যমে উপকারিতা রয়েছে। 

    এমনকি আমাদের ইসলাম ধর্মে বরই পাতা সম্পর্কে বলা হয়েছে। মানুষের মৃত্যুর পর বরই পাতা দিয়ে গোসল করানো হয়। যাতে বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবানু শরীর থেকে দূর হয়ে যায়। তাহলে চলেন জেনে আসি বরই পাতার রস খাওয়ার কিছু উপকারিতার সম্পর্কে।

    নিয়মিত বরই পাতার রস খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ ভালো হয়। যেমন গ্যাস, হজমের সমস্যা, ঘুমের সমস্যা, চর্ম রোগের সমস্যা, ডায়াবেটিসের সমস্যা এবং আলসার সহ ইত্যাদি সমস্যা দূর করতে সক্ষম।

    নিম পাতার রস সকালে খালি পেটে খাওয়ার মাধ্যমে ওজন কমানো যায়। অবশ্যই নিম পাতার রস খাওয়ার নিয়ম গুলো জানতে হবে। নিম পাতার রস মুখের উজ্জ্বলতা এবং সৌন্দর্যতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।

    বরই পাতার উপকারিতা চুলের জন্য

    আপনারা জানতে চেয়েছেন বরই পাতা কিভাবে ব্যবহার করলে চুলের জন্য উপকারিতা রয়েছে। বরই পাতার মধ্যে কিছু উপাদান রয়েছে প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ আরো অনেক উপাদান রয়েছে। যেগুলো আপনার চুলের পাকা রোধ করে, শক্তিশালী, মজবুত, চুল পড়া রোধ এবং চুল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই বরই পাতা ব্যবহার করে আপনি এই সকল চুলের জন্য উপকারিতা পেতে পারেন।

    তিন চামচ নারকেল তেল গরম করে, তার মধ্যে ১৪ টি নিম পাতা ছেড়ে দিন তারপর তেল ঠান্ডা হওয়ার পর চুলের আগা থেকে গোরা পর্যন্ত ভালো করে মাসাজ করতে থাকেন। চুল পাকা রোধ করবে ইনশাআল্লাহ।

    আজ পাঁচ থেকে ছয়টি বরই পাতা ধুয়ে ভালো করে বেটে নিন। বাটাকৃত বরই পাতার সাথে দই মিশিয়ে চুলে দিন। ৪০ মিনিট পরে মাথা ধুয়ে ফেলুন খুশকি রোধ করতে সাহায্য করবে।

    তিন থেকে চারটি বরই পাতা রোদে শুকিয়ে ভালো করে গুড়ো করে নিন। তার মধ্যে এক চামচ দই মিশিয়ে দিন। তারপরে মাথা আগা থেকে গোরা পর্যন্ত ভালো করে মাসাজ করুন এবং ৬০ থেকে ৯০ মিনিট রাখুন, এরপর ধুয়ে ফেলুন চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

    উপসংহার

    পরিশেষে বলা যায় যে বড়ই পাতা হচ্ছে এমন এক ধরনের ভেষজ গুণসম্পন্ন পাতা। যার রস থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করা সম্ভব। এই পাতাটি যেমন গুণসম্পন্ন ঠিক তেমনি ভাবে এর উপকারিতাও অনেক বেশি। সুতরাং যে রোগগুলো উল্লেখ করা হয়েছে সেই রোগ নিরাময়ের জন্য বরই গাছের পাতার রস ব্যবহার করে রোগ নিরাময় সম্ভব।

    শেষ কথা

    আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় পাঠক আপনারা যদি বরই পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে উপকার পেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার নিকটস্থ বন্ধু এবং পরিবারের সাথে এর উপকারিতা শেয়ার করুন। পুরো প্যারাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url