ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য - ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা
আপনি হয়তো ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য জানার জন্য অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন। তাহলে খোঁজাখুঁজি বন্ধ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে এর মধ্যে থাকা তথ্যগুলো পড়ুন। আর এই তথ্যগুলো পড়ে আপনি জানতে পারবেন ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা ও গড়ে তুলতে করণীয়।
আমরা বর্তমানে সকলে ডিজিটাল বাংলাদেশে বসবাসরত রয়েছি। এই কারণে অনেক জায়গায় ডিজিটাল বাংলাদেশের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। তেমনি এক প্রশ্ন হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০টি বাক্য এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ যা জানা আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী। তাইতো আর্টিকেলে খুব সহজে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে কী বুঝ
আমরা সকলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে বুঝি হয়তো এটি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অথবা ইন্টারনেট। কিন্তু এই ধারণাটি একেবারেই ভুল। ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে বুঝায় পুরো বাংলাদেশের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা।
যেমন টেলিযোগাযোগ মাধ্যম, মানুষের জীবন ব্যবস্থা কেমন, শিক্ষাক্ষেত্রের মান কেমন, পরিবহন ব্যবস্থা কেমন, মানুষের মাথাপিছু আয়, দরিদ্র মোচন সহ আরো কিছু রয়েছে যেগুলোর অর্থ হচ্ছে ডিজিটাল। তবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ডিজিটাল বাংলাদেশ করার ক্ষেত্রে বড় একটি ভূমিকা রাখে।
আরো পড়ূনঃ আসল ভিটমেট ডাউনলোড করব কিভাবে জেনে নিন
কারণ তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার দেশে মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে না পারলে ডিজিটাল বাংলাদেশ অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। আর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য প্রত্যেকটি সেক্টরকে উন্নত করতে হবে। তাহলেই একটি দেশকে ডিজিটাল বলে গণ্য করা হবে। আর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০০৮ সালের ১২ ই ডিসেম্বর ঘোষণা দেন যে ২০২১ সালে বাংলাদেশ ডিজিটাল পরিণত হবে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে করণীয়
আমাদের বাংলাদেশ আজ থেকে প্রায় দশ বছর আগে যেমন ছিল তার থেকে এখন অনেক উন্নত। আগে অনেক মানুষই তিন বেলা খেতে পেত না এখন তা পাচ্ছে। আগে মানুষ ডিজিটাল প্রযুক্তি কি এ বিষয়ে কোনো ধারণা ছিল না।
কিন্তু বর্তমানে মানুষের এখন এই প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান রয়েছে। আগে মানুষের ঘরে ঘরে টেলিভিশন ছিল না কিন্তু বর্তমানে প্রত্যেকটি ঘরে টেলিভিশন রয়েছে। বর্তমানে অনেক ঘরে কম্পিউটার রয়েছে। তবুও আমার মতে কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো আরো উন্নত করার প্রয়োজন। আর সেগুলোই নিম্নে নিচে তুলে ধরা হলো।
আরো পড়ূনঃ মোবাইল ফোনের উপকারিতা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
- বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থাটি চাকরিমুখী হয়ে গেছে এটিকে পরিবর্তন করে জ্ঞান আহরণের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
- মোবাইল ফোনের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
- যে সকল বেকার মানুষ রয়েছে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
- মানুষকে কারিগরি শিক্ষায় দক্ষতা সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে হবে।
- শিক্ষা ব্যবস্থাকে পরিবর্তন করে আরো আধুনিকায়ন করতে হবে।
- প্রত্যেকটি বাড়িকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তাদেরকে ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান প্রদান করতে হবে।
- প্রত্যেকটি বাংলাদেশের নাগরিকদেরকে সময়ের মূল্যটা কি সেই সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করতে হবে।
- বিপুল সংখ্যক জনসংখ্যা কে দক্ষতা সম্পন্ন জনশক্তিতে পরিণত করতে হবে।
- যে সকল শিক্ষিত বেকার যুবক রয়েছে দক্ষতা অনুযায়ী তাদেরকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।
আমাদের দেশকে ডিজিটাল ঘরে তুলতে হলে আরো ছোট ছোট অনেক করণীয় বিষয় রয়েছে যেগুলোর দিকে নজর দিতে হবে। তবে এক যুগ আগে যেমন ছিল তার থেকে অনেক উন্নত হয়েছি। তবে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে হলে আমাদেরকে আরো উন্নত হতে হবে। এই জন্য সঠিক পদক্ষেপ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রয়োজন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
আজ থেকে একযুগ আগে বাংলাদেশের অবস্থা সম্পর্কে চিন্তা করুন। আর বর্তমান সময়ের অবস্থা সম্পর্কে চিন্তা করলেই আপনি বুঝতে পারবেন। যে আমাদের বাংলাদেশ কতটা ডিজিটাল এ রূপান্তরিত হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়ন সঠিক ভাবে করছেন।
তাই আজকে আমরা অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পাচ্ছি। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ সুবিধা গুলো সম্পর্কে দশটি বাক্যের মধ্যে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। তবুও নিচে নিম্নে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য তুলে ধরা হলো।
- আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৮ সালের ১২ই ডিসেম্বর নির্বাচনের সময় ইশতেহারে ঘোষণা করেন যে, ২০২১ সালে ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপান্তরিত হবে।
- ভোটার আইডি কার্ড আনতে নিবন্ধন অফিসে যেতে হয় না বাড়িতে বসে অনলাইন কপি পাওয়া যায়।
- এখন আর মানুষকে না খেয়ে থাকতে হয় না তারা এক বেলার জায়গায় এখন তিন বেলা খাবার পাই।
- নিজের বাবা, ভাই, বোন ও আত্মীয় স্বজনদের খোঁজ নেওয়ার জন্য রিচার্জ এর দোকানে যেতে হয় না। কারণ এখন সবার হাতে হাতে মোবাইল ফোন রয়েছে।
- একটি ভিডিও কল করার জন্য এখন আর সিমের ডাটার অপেক্ষা করতে হয় না। মোবাইল ফোনে অথবা কম্পিউটারের মাধ্যমে ওয়াইফাই এর কানেকশন দিয়ে বিনা বাধাই কথা বলা যায়।
- আজ প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে বৈদ্যুতিক সংযোগ রয়েছে। যা মানুষের ঘরকে আলোকিত করে তোলে।
- জ্ঞান আহরণের জন্য এখন আর পায়ে হেঁটে লাইব্রেরীতে যেতে হয় না। ঘরে বসে বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরী থেকে জ্ঞান আহরণ করা যায়।
আরো পড়ূনঃ বাংলালিংক মিনিট অফার দেখার কোড
- জমির খাজনা অথবা হোল্ডিং ট্যাক্স দেওয়ার জন্য এখন আর কষ্ট করে খাজনা বা টেক্স অফিসে যেতে হয় না। অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে খাজনা প্রদান করা যায়।
- কোন ঠিকানা খোঁজার জন্য কাউকে জিজ্ঞাসা প্রয়োজন হয় না। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে গুগল ম্যাপ দিয়ে ঠিকানা ট্র্যাক করে যথাস্থানে পৌঁছানো যায়।
- আগে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে ছিল যাত্রাপালা অথবা বিভিন্ন অনুষ্ঠান। কিন্তু এখন ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিনোদন গ্রহণ করা যায়।
- একটি সময় হাতে গোনা কয়েকটি বাড়িতে টিভি ছিল। কিন্তু এখন প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে টিভি রয়েছে।
- আজ থেকে ১০ বছর আগে চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হতো। কিন্তু এখন চাইলেই ঘরে বসে ডাক্তারের কাছ থেকে চিকিৎসা নেওয়া যায়।
আমাদের বাংলাদেশ প্রতি নিয়ত উন্নতির দিকে এগিয়ে চলেছে। একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠছে। আর এই সুবিধা গুলো আমরা সকলেই ভোগ করছি। আসুন সকলে আমরা বাংলাদেশকে আরও উন্নত করতে সরকারকে সহযোগিতা করি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকারের উদ্যোগ
বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে যে সকল উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল তা বাস্তবায়ন হয়েছে। এখন তিনি পরবর্তী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন সেটি হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ। আশা করা যায় সেটিতেও তিনি সফল হবেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকার যেই সকল উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল তা নিচে তুলে ধরা হলো।
আরো পড়ূনঃ
- বাংলাদেশের কোন মানুষ যেন না খেয়ে না মরে।
- প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে বৈদ্যুতিক আলো পৌঁছে দেওয়া।
- প্রত্যেকটি মানুষের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করে দেওয়া।
- প্রত্যেকটি মানুষকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আওতায় দিয়ে আসা।
- সকলের হাতে হাতে মোবাইল ফোন পৌঁছে দেওয়া।
- প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে শিক্ষাদান কর্মসূচি পৌঁছানো।
- সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যথাযথ জ্ঞান প্রদান করা। এমনকি প্রত্যেক শিক্ষককে এই বিষয়ে যথাযথ জ্ঞান প্রদান করা।
- সকল হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যবস্থাকে উন্নত করে তোলা।
- সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে তথ্য সেবাকে উন্নত করা।
আরো পড়ূনঃ প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম এর apps
বর্তমানে দেখা যাচ্ছে এই সকল উদ্যোগগুলো বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, গ্যাস, টেলিভিশন, ইন্টারনেট সংযোগ, খাবার এবং চিকিৎসা সহ আরো অনেক সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে। যা থেকে বোঝা যাচ্ছে যে বর্তমানে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশে বসবাস করছি।
ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা
বর্তমানে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার সুবিধা গুলো ভোগ করছি। আর এই সবকিছুই সম্ভব হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য। নিম্নে ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা গুলো নিচে তুলে ধরা হলো।
১। ই-কমার সাইটগুলো ডিজিটালের আওতায় আনায় সুবিধা হয়েছে। যেমন আপনি কোন পণ্য ঘরে বসে থেকে প্রচার করতে পারছেন এবং সেই পণ্যটি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোতে বিক্রিও করতে পারছেন। আবার সেই পণ্যটি গ্রাহক ঘরে বসে থেকে খুব সহজেই হাতের কাছে পেয়ে যাচ্ছে।
২। বর্তমানে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক উন্নত হয়েছে। আপনি যথাসময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন। ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে চিকিৎসা গ্রহণ করা যাচ্ছে। একটা সময় মানুষকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হতো। এখন মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে গেলেও সেটি আগের তুলনায় অনেক কম।
৩। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এক দেশ থেকে আরেক দেশ যোগাযোগ করা অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। যার ফলে আপনি চাইলেই মোবাইল ফোনে ব্যালেন্স এর মাধ্যমে অথবা ইন্টারনেট ব্যবহার করে কথা বলতে পারবেন।
৪। শিক্ষা ক্ষেত্রে আগের থেকে বাংলাদেশ কিছুটা এগিয়ে গিয়েছে। আপনি চাইলেই ক্লাসে না গিয়ে যে কোন বিষয়ের সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবেন। এমনকি ক্লাসে উপস্থিত না থেকেও আপনি উপস্থিত থাকতে পারবেন। যদি কোন বিষয়ের বই লাইব্রেরীতে না পান ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড দিয়ে পড়তে পারবেন। এটি একমাত্র সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার মাধ্যমে।
৫। পরিবহন ব্যবস্থা এতটাই উন্নত হয়েছে যে আপনি ঘরে বসে থেকে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন। এমনকি ঘরে বসে Uber এর মাধ্যমে ট্যাক্সি অথবা যেকোনো ধরনের পরিবহন মাধ্যম গুলো রিজার্ভ করে সময় মতো যথাস্থানে পৌঁছাতে পারবেন। মানুষের ব্যবসায় বাণিজ্য সময় বাঁচানোর জন্য অনেক রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হয়েছে। যার মাধ্যমে মানুষ তার ব্যবসা-বাণিজ্য সকল ধরনের কাজ খুবই তাড়াতাড়ি করতে পারছে।
৬। ইন্টারনেটের ব্যবস্থা একটা সময় বাংলাদেশে ছিল না। আর থাকলেও খুবই কম পরিমাণে মানুষ ব্যবহার করত। কিন্তু বর্তমান সময়ে এটির ব্যবহার অনেক বেশি পরিমাণে করছে। মানুষ যখন ইচ্ছা, যেখানে ইচ্ছা এবং যেভাবে ইচ্ছা ব্যবহার করছে। তাই সকল ধরনের কাজ কর্মসহ আরো অনেক ধরনের বিষয়বস্তুগুলো মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে সম্পন্ন করছে।
সুতরাং বলা যায় বর্তমানে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশে বসবাস করছি। আর ডিজিটাল বাংলাদেশের সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা গুলো ভোগ করছি। তাই আসুন সকলে আমরা সরকারকে সহযোগিতা করি। পরবর্তী পরিকল্পনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে।
ডিজিটাল বাংলাদেশের অসুবিধা
ডিজিটাল বাংলাদেশের যেমন সুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনিভাবে কিছু অসুবিধা রয়েছে। এই অসুবিধা গুলো মানুষের জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তুলেছে। আর এই ক্ষতির হাত থেকে বাঁচার জন্য আমাদের সকলকে সাবধানতার সাথে এর সুবিধা গুলো ভোগ করতে হবে।
- মানুষ তার তথ্যগুলো সংরক্ষিত করার জন্য ইন্টারনেটকে বেছে নিচ্ছে। আর ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে তথ্য চুরির ঘটনা ঘটছে।
- ডিজিটাল বাংলাদেশের বড় একটি অসুবিধা হচ্ছে ইন্টারনেটের অপব্যবহার।
- অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে সময় অবচয় এবং অলস বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ উপসংহার
পৃথিবীর সাথে পাল্লা দিয়ে চলার জন্য দেশকে ডিজিটাল করা খুবই প্রয়োজন ছিল। আর সেটি আমরা অনেকটাই অর্জন করে ফেলেছি। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত এই দেশটির আজ স্বাধীনতার ৫০ বছরের উপরে হয়ে গেছে। আজ আমরা দাঁড়িয়ে আছি ডিজিটাল বাংলাদেশের উপরে।
আর একটি ডিজিটাল দেশ গড়তে হলে অনেকগুলো ধাপ অতিক্রম করতে হয়। যেমন দরিদ্র মোচন, শিক্ষা ব্যবস্থা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, চিকিৎসা, যোগাযোগ ব্যবস্থা সহ আরো অনেক ধাপ রয়েছে যেগুলো অতিক্রম করতে হয়।
আর ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০টি বাক্য জেনে রাখা খুবই প্রয়োজন। কারণ যেকোনো চাকরির পরীক্ষার ভাইভা অথবা স্কুলের পরীক্ষা গুলোতে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকে। তার উত্তর দেওয়ার জন্য এ বিষয়ে জানা খুবই প্রয়োজন।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আপনি যদি ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য সহ আরো যে সকল তথ্য রয়েছে। সেগুলো জেনে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার স্কুলের বন্ধু অথবা সহপাঠীদের সাথে তথ্যটি শেয়ার করুন। তাদেরকেও ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন।
এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url