টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল - টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ
আপনি কি জানেন টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল। আমার মনে হয় আপনারা অনেকেই জানেন না। যে টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল এর পেছনের কারণ কি। যদি না জেনে থাকেন খোঁজাখুঁজি দরকার নেই। পুরো তথ্যটি পড়ার মাধ্যমে খুব সহজেই জেনে যাবেন টাইটানিক জাহাজ সম্পর্কে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা টাইটানিক জাহাজের সঠিক ইতিহাসটি জানিনা। আর এই না জানার কারণে আমাদের মধ্যে অনেক কিছুই ধোঁয়াশা থেকে গেছে। পৃথিবীর ইতিহাসে টাইটানিক জাহাজ সম্পর্কে অনেক কিছুই আড়ালে রয়ে গেছে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ
ভূমিকা
আজ থেকে প্রায় একশ বছর আগে টাইটানিক জাহাজ ডুবেছিল কিন্তু জাহাজটি কেন ডুবেছিল। এই নিয়ে বহু তর্ক-বিতর্ক রয়েছে। আবার এর মাঝে কিছু সত্য ঘটনা ও রয়েছে, যেগুলো উপেক্ষা করা যাবে না। সেই সময়ের পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় জাহাজ নিয়ে মানুষের কৌতূহলের অথবা আগ্রহের শেষ ছিল না। এই জাহাজ সম্পর্কে বর্তমান সময়েও মানুষের মনে অনেক প্রশ্ন জাগে।
এর উত্তর গুলো খুজাখুঁজি করে বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে। কিন্তু কেউ সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারে আবার কেউ পারেনা। তাই মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে পরে যে কোনটি সঠিক তথ্য আর কোনটি ভুল তথ্য। তাই এই সঠিক ও ভুলের মাঝে যাচাই-বাছাই করে, টাইটানিক জাহাজ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। যেগুলো পড়ে হয়তো আপনি আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর গুলো খুঁজে পাবেন। নিম্নে টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবে ছিল সহ আরও অনেক তথ্যগুলো নিচে তুলে ধরা হলো।
টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল
সত্যি কি সেই দিন টাইটানিক জাহাজ ডুবে ছিল। যদি সেদিন টাইটানিক জাহাজ ডুবে থাকে তাহলে কেন ডুবেছিল। এ বিষয়টি আমাদের অনেকেরই মাথায় ঘুরপাক খায়। কারণ আমাদের টাইটানিক জাহাজ নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। এই কৌতুহলের উত্তর আজকে খুঁজবো। তাহলে জানা যাক টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল এবং এর পেছনে কি কারণ ছিল।
১৯১২ সালের ১০ই এপ্রিল জাহাজটি লিভারপুল থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। সেই দিন সমুদ্রের আচরণ ছিল নিস্তব্ধ। জাহাজের যাত্রীদের বিদায় দেয়ার উদ্দেশ্যে তাদের প্রিয় জনেরা এসেছিল। কিন্তু তাদের প্রিয়জনেরা জানতো না এটি তাদের শেষ বিদায়। ঐদিন টাইটানিকের জাহাজের যাত্রী সংখ্যা ছিল ২২২০ জনেরও বেশি এবং কিছু পরিমাণ স্টাফও ছিল।
টাইটানিক জাহাজ রওনা দেওয়ার সময় ছিল দুপুর দুইটা। ধারণা করা হয় ক্যাপ্টেনের অবহেলা এবং বেশি আত্মবিশ্বাসের কারণে টাইটানিক জাহাজটি ডুবে যায়। জাহাজটি ডুবে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ তুলে ধরা হলো।
ক্যাপ্টেন পৌছানোর রেকর্ড করার জন্য সাত দিনের মধ্যে নিউইয়র্কে পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। এটি ছিল তার প্রধান ভুল। কারণ সাত দিনের মধ্যে নিউইয়র্কে পৌঁছানোর জন্য জাহাজের গতি ছিল অস্বাভাবিক। ঘন্টায় প্রায় ৪৫ কিলোমিটার বেগে চলছিল। টাইটানিক জাহাজটি চলাকালীন ১৪ই এপ্রিল জাহাজটিকে রেডিও সিগনাল দেওয়া হয় আইসবার্গের বিষয়ে জানানোর জন্য।
ধারণা করা হয় জাহাজটিকে অনেক কয়বার রেডিও সিগন্যাল দেওয়া হয়। তারপরেও জাহাজটি সিগন্যাল উপেক্ষা করে। এমনকি ক্যাপ্টেন তার জাহাজের গতি পর্যন্ত কমায়নি। একই গতিতে তার নিজ উদ্দেশ্যে চলছিল। আর এরই পরিণতিতে ১৫ ই এপ্রিল টাইটানিক জাহাজের শেষ দিন ছিল। ওই দিনের রাতটি অন্ধকারাচ্ছন্ন ছিল। আর তাদের কাছে এমন কোন দূরবীন ছিল না।
যাতে করে তারা দূরের কোন জিনিস সহজেই দেখতে পাই। ক্যাপ্টেন ঐ রাতে তার জাহাজ বক্সের স্টাফদের দায়িত্ব দেয়। যেন কোন ধরনের সংকেত বুঝে ক্যাপ্টেনকে জানাতে পারে। ঠিক কিছু সময় পর তারা সামনে আইসবার্গ দেখতে পাই। তৎক্ষণাৎ ক্যাপ্টেন সহ আরো কর্মচারীদের জানানো হয়। এর তৎক্ষণাৎ কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
যখন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় তখন অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল। তারপরও ক্যাপ্টেনের মনে হয়েছিল। এই আইসবার্গ জাহাজের কিছু করতে পারবে না। কিন্তু ক্যাপ্টেনের ধারণাটি ভুল ছিল। টাইটানিক জাহাজটি আইসবার্গ এর সাথে ধাক্কা লেগে তিন নম্বর ফ্লোরে পানি ঢুকতে শুরু করে। তবুও টাইটানিক জাহাজ বাঁচানো সম্ভব ছিল।
আরো পড়ূনঃ বিলুপ্ত প্রাণীর নাম ও বর্ণনা
এমন ভাবে জাহাজটি তৈরি করা হয়েছিল। যে এক ফ্লোরের পানি অন্য ফ্লোরে ঢুকতে পারবে না। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত অনেক দেরি হয়ে যাওয়ার কারণে তিন নম্বর ফ্লোরের পানি চার নম্বর ফ্লোরে ঢুকে পড়ে। জাহাজটি আস্তে আস্তে ডুকতে শুরু করে। তবুও যাত্রীদের বাঁচানো সম্ভব ছিল। টাইটানিক জাহাজটিতে ৩২ টি সেফ লঞ্চের জায়গায় ১০ টি সেফ লঞ্চ রাখা হয়েছিল।
কারণ ক্যাপ্টেনের অনেক জাহাজটির প্রতি বিশ্বাস ছিল। ঠিক এই কারণেই অনেক যাত্রীকে বাঁচানো যায়নি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে টাইটানিক জাহাজ থেকে কেন ডুবেছিল এর কি কারন ছিল।
টাইটানিক জাহাজ কোন সাগরে ডুবেছিল
আরো পড়ূনঃ বাংলাদেশের সকল পেশার তালিকা
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন জাহাজটি কোন সাগরে ডুবেছিল। সাগরটি ছিল অনেক শান্ত। সাগরে কোন উত্তল ছিল না। কিন্তু তবুও জাহাজটি সেদিন ডুবেছিল। ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল টাইটানিক জাহাজটি উত্তর আটলান্টিক সাগরে ডুবেছিল। আর জাহাজটিতে প্রাণ হারায় প্রায় ১৫০০ জনেরও বেশি।
টাইটানিক জাহাজ কত তলা ছিল
অনেক ইতিহাসে ঘেরা টাইটানিক জাহাজটি কত তলা বিশিষ্ট ছিল। তা আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন। টাইটানিক জাহাজটির ১৬ তলার অধিক ছিল। সেই সময়ের পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাহাজ ছিল।
টাইটানিক জাহাজ কোন দেশ তৈরি করেছিল
জাহাজ নিয়ে মানুষের মধ্যে অনেক ধরনের কৌতূহল রয়েছে। তার মধ্যে একটি কৌতূহল হচ্ছে টাইটানিক জাহাজটি কোন দেশ তৈরি করেছিল। সেই সময়ের বহুল আলোচিত জাহাজ ছিল। জাহাজটি তৈরি করার দায়িত্ব পান ইংল্যান্ডের হোয়াইট স্টার লাইন কোম্পানিটি। জাহাজটি তৈরি করা হয় ১৯৭০ থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত।
যার কাজ সম্পন্ন করতে প্রায় পাঁচ বছরের মত সময় লাগে। তারপর ১৯১২ সালের ১০ এপ্রিল জাহাজটি উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে চলাচলের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। এটি ছিল টাইটানিক জাহাজের শুরু এবং শেষ যাত্রা। এর পরে আর কোনদিন টাইটানিক জাহাজ সমুদ্র সৈকতে দেখা যায়নি।
টাইটানিক জাহাজ ডুবতে কত সময় লেগেছিল
আমরা অনেকেই টাইটানিক জাহাজ সম্পর্কে শুনেছি। বিশেষ করে টাইটানিক মুভিটির কারণে আপনাদের মনে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে, টাইটানিক জাহাজটি ঠিক ডুবতে কত সময় লেগেছিল। জাহাজটি রাত ১ টা ৪৫ মিনিট পর থেকে ডুবতে শুরু করে। জাহাজটি ডুবতে প্রায় ২ ঘন্টা ৩৫ মিনিটের মত সময় লাগে। জাহাজটি দুবার সময় যাত্রী সংখ্যা ছিল ২২২০ জনের বেশি।
টাইটানিক জাহাজের উচ্চতা কত
সেই সময় অন্যান্য জাহাজের থেকে টাইটানিক জাহাজের উচ্চতা অনেক বেশি ছিল। যার কারণে ওই সময়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাহাজ বলা হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে টাইটানিকের থেকে বড় জাহাজ নির্মাণ করা হয়েছে। টাইটানিক জাহাজটি ডুবে যাওয়া প্রায় ১০০ বছরও বেশি হয়ে গেছে।
তবুও মানুষের মধ্যে টাইটানিক বিষয়ে জানার ইচ্ছা ফুরিয়ে যায়নি। এজন্য জাহাজটি কে বলা হয় অতি সমালোচিত একটি জাহাজ। আসলে টাইটানিক জাহাজের দৈর্ঘ্য ছিল ৮৮২ ফুট এবং প্রস্থ ছিল ৯২ ফুট। আর যার ডেক উচ্চতা ছিল ৫৯ ফুট।
টাইটানিক জাহাজ ডুবে যায় কত সালে
টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার পেছনে অনেক কারণ এবং রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। এটি এমন একটি জাহাজ যে বছর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ঠিক ওই বছরই জাহাজটি ডুবে যায়। জাহাজটির কথা সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসে জেমস ক্যামেরনের টাইটানিক মুভিটির পরে। টাইটানিক জাহাজটি ডুবে যায় ১৯১২ সালের ১৫ই এপ্রিল রাত ১:৪৫ মিনিটের দিকে। যেটি ছিল টাইটানিকের জন্য অন্ধকারাচ্ছন্ন রাত।
টাইটানিক জাহাজ কোথায় ডুবেছিল
আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে টাইটানিক জাহাজটি ডুবেছিল। এই ডুবন্ত জাহাজটি আজও আটলান্টিক মহাসাগরের নিচে পড়ে আছে। আর যে সমুদ্রের গভীরতা হাজার হাজার কিলোমিটার। আর জাহাজটি ডুবে আছে সমুদ্র সৈকতের ১২ হাজার কিলোমিটারেরও গভীরে।
যেখান থেকে টাইটানিক জাহাজটি তুলে নিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব এবং ব্যয়বহুল্য। কিন্তু তবু আমরা টাইটানিক জাহাজ সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক। ১৯১২ সালের ১৫ই এপ্রিল জাহাজটি সাউথ হ্যাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন।
আর এই যাত্রা শুরুর পথে গভীর রাতে আইসবার্গের সাথে ধাক্কা লাগার পরে। জাহাজটি ডুবতে প্রায় সময় নিয়েছিল ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট এর মতো। আর টাইটানিক জাহাজটি ডুবেছিল উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে। যে জাহাজটি ডুবে যাওয়ার কারণে হাজারো মানুষের প্রাণহানি হয়।
টাইটানিক জাহাজে কতজন যাত্রী ছিল
বহুল আলোচিত টাইটানিক জাহাজে কতজন যাত্রী ছিল তা অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আর এই সম্পর্কে বলতে গেলে, জাহাজ প্রত্যেকটি যাত্রীর টিকিটের দাম ছিল বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৫ লাখের মতো। শোনা যায় সেই সময় অনেক টিকিট ব্ল্যাকেও বিক্রি হয়েছে।
কিন্তু অনেকেই জানেনা সেদিন তারা জাহাজের টিকিট কাটতে আসেনি বরং মৃত্যুর টিকিট কাটতে আসছিল। সেদিন টাইটানিক জাহাজে যাত্রী সংখ্যা ছিল প্রায় ২২৩০ জনের মতো। যার মধ্যে থেকে ১৫০০ জনেরও অধিক জাহাজটি ডুবে যাওয়ার কারণে মারা যায়। এটি ছিল সেই সময়ের মর্মান্তিক একটি ঘটনা।
টাইটানিক জাহাজ কে তৈরি করেছিল
সেই সময় টাইটানিক জাহাজটি তৈরি করেছিল হোয়াইট স্টার লাইন। আর এটি তৈরি হতে প্রায় পাঁচ বছরের মত সময় লেগেছিল। ১৯০৭ সাল থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত এটির তৈরীর সময়। জাহাজটি তৈরি করতে প্রায় চার হাজারের মতো শ্রমিক লেগেছিল। আর জাহাজের কাজ চলাকালীন অনেক শ্রমিক মারা যায়।
টাইটানিক জাহাজের বর্তমান অবস্থা - টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ
টাইটানিক জাহাজের বর্তমান অবস্থা বলতে গেলে প্রায় নিঃশেষ। কারণ আজ থেকে প্রায় একশ বছরের বেশি হয়ে গেছে টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়া। আর জাহাজটি ডুবেছিল উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের বুকের উপর। এটি ডুবতে প্রায় দুই ঘন্টার বেশি সময় লেগেছিল। আর আটলান্টিক মহাসাগরের গভীরতা অনেক বেশি।
এখনো পর্যন্ত মানুষ আটলান্টিক মহাসাগরের সর্বোচ্চ গভীরতায় যেতে পারেনি। ধারণা করা হয় টাইটানিক জাহাজটি আটলান্টিক মহাসাগরের ১২ হাজার কিলোমিটার গভীরে ধ্বংসাবশেষ আছে। যেখান থেকে জাহাজটি তুলে নিয়ে আসতে গেলে কোন কিছু অবশিষ্ট থাকবে না।
আর সমুদ্রের এত গভীর থেকে জাহাজটির তুলে নিয়ে আসতে প্রচুর ব্যয় হবে। এই জন্য কোন কোম্পানি জাহাজটি তুলে নিয়ে আসার আগ্রহ দেখায়নি। শত বছর ধরে আজও টাইটানিক জাহাজটি সমুদ্রের তলদেশে পড়ে আছে। এই হচ্ছে টাইটানিক জাহাজের বর্তমান অবস্থা এবং টাইটানিক জাহাজের রহস্য অনেক কষ্টকর।
টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল উপসংহার
পরিশেষে বলা যায় যে, পুরো পৃথিবীতে জাহাজটি সম্পর্কে অনেক কিছুই ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। এখনো পর্যন্ত এই ধোঁয়াশাগুলো উদঘাটন করা যায়নি। এই ধোঁয়াশাগুলোর মধ্যে কিছু ধোঁয়াশা হাবুডুবু খাচ্ছে তা হল টাইটানিক জাহাজ কেন কেন ছিল এবং কারন কি ছিল আর কিভাবে ডুবেছিল।
এই শত প্রশ্নের মাঝে আমি কিছুটাও তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনারা যদি পুরো তথ্যগুলো পড়ে থাকেন। তাহলে আশা করা যায়, কিছুটা হলে আপনাদের ধোঁয়াশা পরিষ্কার হয়েছে।
শেষ কথাঃ টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল
আসসালামুআলাইকুম, প্রিয় পাঠক আশা করি ভাল আছেন। শত বছরের টাইটানিক ইতিহাসে টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল সহ আরো, যে সকল বিষয়ের উপর তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সেগুলো পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন। তাহলে আপনার বন্ধু এবং পরিবারসহ সবার সাথে জাহাজটির ইতিহাস শেয়ার করুন। পুরো তথ্যটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url