পাথরকুচি পাতার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে নিন

আপনি মনে হয় পাথরকুচি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী। তাহলে খোঁজাখুঁজি বন্ধ করে পাথরকুচি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম গুলো বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন। কারণ পাতাটির মধ্যে যে উপকারিতা লুকিয়ে আছে তা জানলে অবাক হয়ে যাবেন। পাথরকুচি পাতা খাওয়ার আগে অবশ্যই গুনাগুন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
পাথরকুচি পাতার উপকারিতা, অপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে নিন
আমরা অনেকেই পাথরকুচি পাতা সম্পর্কে অবগত নয়। কিন্তু আমাদের সকলেরই পাতাটি নিয়ে চিন্তা করা উচিত। কারণ পাতাটির গুনাগুন অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে। যা শুধুমাত্র খাওয়ার নিয়ম মেনে পাওয়া যায়।
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

    সারসংক্ষেপ

    পাথরকুচি পাতা অনেক গুণাগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ উদ্ভিদ। যা অনেক রোগের সমাধান হিসেবে কাজ করে থাকে। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে পাতাটিকে সম্বোধন করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে পাথরকুচি পাতা নামেই সবাই চিনে থাকে। এর চারা গাছ যেখানে সেখানে হয়।

    সাধারণত এর পাতার ভেতর থেকে গাছ বের হয়। শুনতে আজব লাগলেও এটাই সত্য। পাথরকুচি পাতা খাওয়ার উপকারিতা গুলো জানলে আরো অবাক হবেন। তবে এর গুনাগুন পেতে হলে নিয়মগুলো মেনে খেতে হবে। নিয়ম অমান্য করলে উপকারিতার থেকে অপকারিতাই বেশি হবে।

    পাথরকুচি পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে শত শত বছর ধরে। এটি মূলত আয়ুর্বেদিক ওষুধই নামে বেশি পরিচিত। কারণ এর কার্যকারিতা অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে। যার ফলাফল শুধুমাত্র নিয়ম মেনে খাওয়ার পরেই পাওয়া যায়। তাহলে আর দেরি না করে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সাথে খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে নিন।

    পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়

    পাথরকুচি পাতার মধ্যে রয়েছে ভেষজ গুণাগুণ ও উপকারিতা। যার ব্যবহার যুগ যুগ ধরে মানুষ করে আসছে। এই পাতা আয়ুর্বেদিক ওষুধও ব্যবহার করা হয়। পাথরকুচি পাতা খাওয়ার মাধ্যমে মানুষ অনেক উপকারিতা পেয়েছে।
    যেমন কিডনির পাথর, জন্ডিস, শরীরের জ্বালাপোড়া, সর্দি, কাশি, ত্বকের সুস্থতা, মাথাব্যথা, ক্ষতস্থান, পেট ফাঁপা, পাইলস, অতিরিক্ত ওজন ও ডায়রিয়া সহ আরো অনেক রোগের সমাধান পাথরকুচি পাতা দিয়েছে। তাই আপনি নিয়মিত পাথরকুচি পাতা খাওয়ার মাধ্যমে উপকারিতা পাবেন। তাহলে আর দেরি না করে নিয়মিত ও নিয়ম মেনে পাথরকুচি পাতা খাওয়ার মাধ্যমে রোগগুলো থেকে নিজেকে মুক্ত করুন। আর নিজেকে শারীরিক ও দৈহিকভাবে সুস্থ করে তুলুন।

    পাথরকুচি পাতার উপকারিতা

    ১। কিডনির সমাধানঃ যারা দীর্ঘদিন যাবত ধরে কিডনির সমস্যায় ভুগছেন। তারা নিয়মিত পানি পান করুন এবং পাথরকুচির পাতার রস খেতে পারেন। প্রত্যেকদিন ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা পরপর কয়েকটি পাতা রস করে খাবেন এতে করে কিডনি থেকে পাথর দূর হতে সাহায্য করবে।

    ২। শিশুদের পেটের সমস্যাঃ যে সকল শিশুদের নিয়মিত পেট ব্যথা করে। এই পেট ব্যথার কারণে শিশুরা ছটফট করে। আর এর থেকে শিশুদেরকে উপশম দিতে হলে ১৫ থেকে ৩৫ ফোটা পাথরকুচি পাতার রস ভালো করে বেটে মালিশ করুন।

    ৩। জন্ডিসের সুস্থতাঃ যাদের জন্ডিসের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত পাথরকুচির পাতার রস খেতে পারেন। কারণ পাথরকুচির পাতার মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে জন্ডিসের সমাধান।
    ৪। দেহের জ্বালাপোড়াঃ যাদের দেহের বাহিরে অত্যাধিক জ্বালাপোড়া হয়। এই জ্বালাপোড়ার কারণে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। তাদের জন্য রয়েছে তিন চামচ পাতার রস তার সাথে ২০০ গ্রাম গরম হালকা পানি মিশিয়ে দুই থেকে তিন বেলা খেতে হবে। আবার তেলাকুচের পাতা পানির সাথে ভালো করে মিশিয়ে গোসল করলে শরীরের জ্বালাপোড়া দূর হয়। আপনি এই দুই ভাবে শরীরের জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

    ৫। সর্দি ও কাশি সুস্থতাঃ যাদের অনেক দিন থেকে সর্দি-কাশি রয়েছে কিন্তু ভালোই হচ্ছে না। এখন চাচ্ছেন প্রাকৃতিক উপায়ের সমাধান করতে। তাহলে আপনার জন্য রয়েছে পাথরকুচি পাতা। এই পাতা পাতিল এর উপর দিয়ে ছেকে গরম করে নিন এরপর পাতা থেকে রস বের করুন।

    তিন চামচ পাতার রস বের করে তার সাথে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন। প্রত্যেক ১২ ঘন্টা পর পর পাথরকুচির পাতার রস খাবেন। আবার যখন অতিরিক্ত কাশি হয় তখন এক থেকে দুইটি লং চিবাতে পারেন। কাশি কিছুক্ষণের জন্য থেমে যাবে।

    ৬। ত্বকের সৌন্দর্যঃ যাদের চেহারায় বয়স্কর ছাপ পড়ে গেছে অথবা চেহারার মধ্যে আগের মত উজ্জ্বলতা নেই। এর সাথে ত্বকে ফুসকুড়ি, এলার্জি, জ্বালাপোড়া ও ব্রণের সমস্যা রয়েছে তারও সমাধান পাথরকুচি পাতায় রয়েছে। তিন চামচ পাতার রসের সাথে এক চামচ গোলাপ জল অথবা চন্দনের গুড়া মিশিয়ে ত্বকে দিবেন। এভাবে নিয়মিত দিতে থাকলে কিছুদিনের মধ্যে ত্বকের সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

    ৭। পেট ফাঁপা বা ফুলে যাওয়াঃ যারা পেট ফাঁপার মত সমস্যা নিয়ে খুবই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। প্রস্রাব করার সময় সমস্যা হচ্ছে নাকি প্রস্রাব বের হচ্ছে না। পাথরকুচি পাতার রসের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে এর উপকারিতা। আপনি যদি নিয়মিত তিন চামচ পাতার রস গরম করে তার মধ্যে এক চিমটি চিনি ও ২০০ গ্রাম পানি মিশিয়ে খেতে পারেন। তাহলে এই সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।

    ৮। পাইলসের সমাধানঃ যাদের নিয়মিত মলত্যাগ করতে সমস্যা হয়। কিংবা মলত্যাগ করতে অনেক বেশি সময় লাগে। যাদের পাইলসের সমস্যা আছে তারা প্রত্যেকদিন দুই থেকে তিন চামচ পাতার রস ও তার সাথে গোল মরিচ মিশিয়ে খাবেন। এভাবে খেতে পারলে কিছু দিনের মধ্যে সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
    ৯। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ যাদের উচ্চ রক্তচাপ ও মূত্রথলির সমস্যার রয়েছে তারা নিয়মিত পাথরকুচি পাতা খাবেন। এই পাতা রস খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত থেকে বিষাক্ত পদার্থ গুলো দূরীভূত হয়। আবার এই পাতা গরম করে মাথায় লাগিয়ে রাখলে মাথাব্যথা দূরীভূত হয়। তাই আপনাদের যদি মাথাব্যথা থাকে তাহলে পাতাটি ব্যবহার করতে পারেন।

    ১০। পোকামাকড় কামড়ালেঃ কারো শরীরে যদি বিষাক্ত পোকা মাকড় দর্শন করে। এর বিষের জ্বালাপোড়া অত্যাধিক হয়। তাহলে দুই থেকে তিনটি পাথরকুচির পাতা হালকা গরম করে দর্শনকৃত স্থান দিতে লাগান। ফলাফল হিসেবে বুঝবেন কিছুক্ষণের মধ্যে ব্যথা উপশম হয়ে গেছে।

    ১১। শরীরে ওজন কমাতেঃ যাদের শরীরে দিন দিন ওজন বেড়েই চলেছে। কিছুতেই ওজন কমছে না। তারা ডায়েট করার পাশাপাশি পাথরকুচি পাতার রস খেতে পারেন। কিছু পরিমাণ পাতা নিয়ে পেস্ট করে এর থেকে রস বের করে নিন। এই পাতার রসের সাথে দুই থেকে তিন ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। তারপরে নিয়মিত লেবু ও পাথরকুচি পাতার রস খাওয়ার মাধ্যমে উপকারিতা মিলবে।

    ১২। ক্ষতস্থানে সুস্থতাঃ যদি আপনার কোন স্থানে কেটে যায় তাহলে ওই ক্ষতস্থানে পাথরকুচি পাতা পেস্ট করে লাগিয়ে দিন। তাহলে ক্ষতস্থানটি সেরে উঠবে।

    ১৩। ডায়রিয়া থেকে সুস্থতাঃ ডায়রিয়া কি আপনার জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। ডায়রিয়ার কারণে শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছে। তাহলে ২ চামচ পাথরকুচির পাতার রস, এক চামচ করে জিরার গুড়া ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এর মাধ্যমে ডায়রিয়ার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

    পাথরকুচি পাতার অপকারিতা

    দেখুন যেকোনো ওষুধ অথবা খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। কারণ আমাদের শরীরের যতটুকু পরিমাণের প্রয়োজন ঠিক ততটাই গ্রহণ করবে। এর বেশিও গ্রহণ করবে না আবার কমও গ্রহণ করবে না। তেমনি ভাবে পাথরকুচি পাতা অতিরিক্ত পরিমাণে খেলেই যে তাড়াতাড়ি রোগ নিরাময়ের সাহায্য করবে।
    এটি আপনাদের সম্পূর্ণরূপে ভুল ধারণা বরং অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে অনেক গুরুতর রোগ হতে পারে। এক কথায় অতিরিক্ত পরিমাণে পাথরকুচি পাতা খেলে উপকারিতার থেকে অপকারিতাই বেশি হবে। এর জন্য সঠিক নিয়ম গুলো মেনে পাতা খেতে হবে। এখন অতিরিক্ত খেলে কোন অপকারিতা গুলো হতে পারে।
    • যাদের শরীরে এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা পাথরকুচি পাতা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।
    • যাদের ত্বকে এলার্জি আছে তারা নিয়ম মেনে খেলে উপকারিতা পাবেন। আর যদি অতিরিক্ত খেতে থাকেন তাহলে ত্বকে এলার্জির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।
    • পাথরকুচি পাতা বেশি খেলে মলমূত্র ত্যাগের সময় সমস্যা হতে পারে।
    • অতিরিক্ত পরিমাণে পাথরকুচি পাতা খেলে মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
    • অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে আরো অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। তাই নিজেকে বেশি খাওয়া থেকে দূরে রাখুন।

    পাথরকুচি পাতা খাওয়ার নিয়ম

    প্রত্যেকটি খাবার খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। শুধুমাত্র সেই নিয়ম গুলো মেনে খাওয়ার মাধ্যমেই খাবারের উপকারিতা গুলো পাওয়া যায়। আর নিয়মের বাহিরে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। পাথরকুচি পাতা খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। যেগুলো প্রত্যেকের জানা দরকার যেন এর থেকে উপকারিতা গুলো পাওয়া যায়।
    • দুই চামচ পাথরকুচি পাতার রস আর এক চামচ করে জিরা ও ঘি মিশিয়ে খাবেন। তাহলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।
    • যারা নিয়মিত শারীরিক চর্চা করেন তারা প্রতিদিন শারীরিক চর্চা শেষে দুই থেকে তিন চামচ পাতার রস খাবেন।
    • যারা নিয়মিত ডায়েট করেন তারা ডায়েটের মধ্যে পাথরকুচি পাতা রাখেন। কারণ পাথরকুচি পাতা ডায়েটের উপকারিতাকে দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক চামচ পাতার রস খেয়ে নিন।
    • দুই থেকে তিন চামচ পাথরকুচি পাতার রস ও এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এভাবে খাওয়ার মধ্যে দারুন উপকার রয়েছে।
    • পাথরকুচি পাতার রস হালকা গরম করে এর মধ্যে এক চিমটি লবণ দিয়ে খেতে পারেন। তাহলে অনেক রোগ নিরাময়ে সহায়তা করবে।

    পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয়

    আমরা জানি প্রত্যেকটা জিনিস খাওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। ঠিক তেমনই ভাবে পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয় এরো নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। এই পাতাটির রস দিনের যেকোনো সময় খাওয়া যায়। তবে নির্দিষ্ট কিছু সময় আছে যে সময়গুলোতে রস খেলে উপকারিতা বেশি পাওয়া যায়। যেমন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পাথরকুচি পাতার রস খেতে পারেন।
    খালি পেটে খাওয়ার মধ্যে দারুন উপকার রয়েছে। সব থেকে বেশি উপকার পাওয়া যায় এই সময় খাওয়ার মাধ্যমে। রাতে ঘুমানোর আগে খেতে পারেন। এই সময় ও খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। দুপুরের সময়ে পাথরকুচি পাতা না খাওয়াই ভালো।

    কারণ তখন খাওয়ার মধ্যে তেমন একটা উপকারিতা ও গুনাগুন নেই। তারপরে পাথরকুচি পাতার রস ১২ ঘন্টা পর পর খেতে পারেন। এই ধরেন সকালে একবার ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পাতার রস খেলেন। আবার বিকালে অথবা সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে পাতার রস খেলেন। এই ভাবে প্রত্যেকদিন পাথরকুচি পাতার রস খেতে পারেন।

    খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়

    পাথরকুচি পাতার রস যেই সময় খান না কেন উপকার পাবেন। তবে খাওয়ারও কিছু উপযুক্ত সময় রয়েছে যেগুলো সময় খাওয়ার মাধ্যমে দ্বিগুণ উপকারিতা পাওয়া যায়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পাথরকুচি পাতার রস খাওয়ার মধ্যে। তাহলে খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কোন রোগ থেকে নিজেকে মুক্ত করা যেতে পারে।
    • খালি পেটে রস খাওয়ার মাধ্যমে ডায়রিয়া দূরীভূত করতে সাহায্য করে।
    • অতিরিক্ত ওজন থেকে আস্তে আস্তে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।
    • খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে পাইলসের সমাধানে দারুন ভূমিকা পালন করে।
    • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
    • খালি পেটে খেলে সর্দি, কাশি ও জন্ডিসের সমস্যার সমাধানে সহায়তা করে।

    শেষ কথা

    প্রিয় পাঠক ইতিমধ্যে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনেছেন। যদি এই তথ্যগুলো জানার পরে আপনাদের কোনো উপকারে আসে। তাহলে আপনার পরিবার ও বন্ধুদের সাথে তথ্যটি শেয়ার করুন। যাতে করে তারাও এই তথ্যটি পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। পুরো তথ্যটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url