বাজরিগার পাখি কত দিন পর পর ডিম দেয় ও খাবার তালিকা জানুন

আপনি কি বাজরিগার পাখি কত দিন পর পর ডিম দেয় জানতে চান নাকি এর খাবার তালিকা সম্পর্কে। জেনে খুশি হবেন যে বাজরিগার পাখি কতদিন পরপর ডিম দিয়ে থাকে এবং তার খাবার তালিকা গুলো সম্পূর্ণ জানতে পারবেন। অপরূপ সৌন্দর্যধারী পাখিটির ডিম পাড়া লক্ষণগুলো জানেন। না জেনে থাকলে বিস্তারিত পড়ে জেনে নিতে পারেন।
বাজরিগার পাখি কত দিন পর পর ডিম দেয় ও খাবার তালিকা জানুন
আপনারা অনেকেই পাখিকে ভালোবাসেন। বিশেষ করে যারা বাজরিগার পাখিকে ভালবাসেন তারা বাজরিগার পাখির বংশবিস্তার করার উদ্দেশ্যে পাখিটির ডিম পাড়ার লক্ষন ও ডিম পাড়ার পর করণীয়গুলো কি কি তা জানতে পারেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ 

    ভূমিকা

    পোষা পাখি নামে পরিচিত বাজরিগার। অনেকেরই পছন্দের তালিকায় রয়েছে। আর যারা পাখিটি লালন-পালন করতে চান। তাদের পাখিটির ডিম পাড়ার লক্ষন কি হতে পারে এবং ডিম পারলে করণীয় কি।

    আরো অনেক কিছু যেমন বাজরিগার পাখি কতদিন পরপর ডিম দেয় বা বাজরিগার পাখি চেনার উপায় সম্পর্কে। আমরা নতুন অবস্থায় কোনো কিছু জানবো না এটাই স্বাভাবিক। তবে জানার চেষ্টা করব না এটা অস্বাভাবিক। আর যদি বাজরিগার পাখির এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে বাজরিগার পাখির বিষয়ে বিস্তারিত পড়ে জেনে নিতে পারেন।

    বাজরিগার পাখির ডিম পাড়ার লক্ষণ

    বাজরিগার পাখি কখন ডিম দিবে এবং এর লক্ষণগুলো জানার জন্য আমরা আগ্রহী। কারণ বাজরিগার পাখি হচ্ছে পোষক জাতীয় প্রাণী। ছোট দেখতে পাখিটি অনেক কালারের হয়ে থাকে। কিন্তু তাদের ডিম পাড়া লক্ষণগুলো আলাদা নয়।
    সকল বাজরিগার পাখির ডিম পাড়া লক্ষণ একই রকম হয়। তাই তো কোন আচার-আচরণ গুলো দেখলে বুঝতে পারবেন। যে বাজরিগার পাখি কিছুদিনের মধ্যে ডিম দিতে পারে। তাহলে বাজরিগার পাখির ডিম পাড়ার লক্ষণগুলো এবং কখন ডিম দিতে পারে তা জেনে নিন।
    • সাধারণত বাজরিগার পাখি ৬ মাস পরে ডিম দেয়। কিন্তু অনেক সময় কিছু বাজরিগার পাখির ডিম দিতে ৮ মাস বা ৯ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
    • বাজরিগার পাখি ডিম পাড়ার আগে অবশ্যই বাসার আশেপাশে ঘুরাঘুরি করবে। এটার করার কারণ হচ্ছে পাখি আশেপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে।
    • বাজরিগার পাখি ডিম দেওয়ার আগে তার বাসার বিভিন্ন অংশ ঠুকরাতে থাকে।
    • বাজরিগার পাখির যে স্থানটিতে ডিম দিবে সেই স্থানটি পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করে।
    • বাজরিগার পাখি ডিম দেওয়ার আগে তার নাকের উপরের সাদা অংশটি গারো বাদামি অথবা হালকা বাদামি রং দেখা যাবে।
    • বাজিগার পাখি যখন ডিম দিবে তার আগে তার আচার-আচরণের কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। আগে যেমন আচার-আচরণ ছিল তা পরিবর্তন হয়েছে।
    • বাজরিগার পাখি ডিম পাড়ার সময় তার যে বাসাটি রয়েছে সেখানে অধিকাংশ সময় থাকবে। এমন কি পুরুষ বাজরিগার পাখিটি খাবার নিয়ে গিয়ে মেয়ে পাখিকে খাওয়াবে।
    • এই পাখিগুলো ডিম দেওয়ার আগে তারা মিটিং করে। কিন্তু কম সংখ্যক বাজরিগার পাখি থাকলে মেয়ে বাজরিগার পাখিটি মিটিং করতে চায় না।
    • সবকিছু পর্যবেক্ষণ করার পরে যদি তার কাছে ডিম পাড়ার স্থানটি নিরাপদ মনে হয়। তাহলেই শুধুমাত্র সেই স্থানটিতে ডিম দিবে।
    এখানে যে সকল লক্ষণগুলো উল্লেখ করা হয়েছে তার অধিকাংশই ডিম পাড়ার আগে পাখিগুলোর মধ্যে ফুটে ওঠে। এই লক্ষণগুলো যদি দেখা দেয় তাহলে ৯০% নিশ্চিত হয়ে যেতে হবে। যে পরবর্তী কিছু দিনের মধ্যেই পাখি ডিম দিবে। তাই তো নিশ্চিত হয়ে নিন যে পাখির এই লক্ষণগুলো ধরা পড়ছে কিনা।

    বাজরিগার পাখির ডিম পাড়ার পর করনীয়

    বাজরিগার পাখি যদি ডিম দেয় তাহলে তার পরে কি কি করণীয় হতে পারে। যেগুলো করলে পাখি তার ডিম থেকে বাচ্চা ফোটাবে এবং ডিম গুলো নষ্ট করবে না। কারণ অনেক পাখি ডিম পাড়ার পরে ডিম গুলো নষ্ট করে ফেলে।

    তাই যাতে ডিমগুলো নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার পাশাপাশি করণীয়গুলো জানতে হবে। আপনারা হয়তো অনেকেই ইতিমধ্যে অনেক করণীয় সম্পর্কে জানেন। তবুও যদি কিছু করণীয় ছুটে যায় বা বাদ পড়ে যায়। তাই সেই জন্য বাজরিগার পাখি ডিম পাড়ার পর করণীয় গুলো কি কি তা জেনে নিন।
    • বাজরিগার পাখি ডিম পাড়ার পর তার বাসস্থান যথাস্থান থেকে পরিবর্তন করা যাবে না।
    • এমন স্থানে বাজরিগার পাখির বাসা রাখা যাবে না যেখানে কোলাহল বা মানুষের রানাগোনা বেশি। যেখান দিয়ে মানুষ বেশি চলাফেরা করে।
    • এমন স্থানগুলোতে বাজরিগার পাখির বাসা রাখা যাবে না যেখানে ইঁদুর ও বিড়ালের আনাগোনা রয়েছে।
    • আমরা অনেকেই পাখি ডিম পাড়ার পরে ঘনঘন ডিম দেখি। এগুলো করা থেকে বিরত থাকুন। দুই দিনের মাথায় একবার ডিম দেখাই ভালো।
    • সব সময় বাজরিগার পাখির খাচাটি নিরাপদ কোনো স্থানে রাখার চেষ্টা করুন। যেখানে পাখিগুলো নিজেকে নিরাপদ ভাববে। আর তা না হলে পাখি ডিমের তা দিবে না।
    • কোলাহলমুক্ত স্থানে না রাখলে পাখিগুলো নিজেরা মিটিং করবে না। আর মিটিং না করলে বাচ্চা ফুটার সম্ভাবনা খুবই কম।
    • আমরা অনেকেই বাজরিগার পাখির ডিম পাড়ার পর খাবার পরিবর্তন করি। এটি করার প্রয়োজন হয় না আগেও যে খাওয়ার গুলো দিয়েছেন সেগুলোই দিন। পাখিগুলোর আশেপাশের স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

    বাজরিগার পাখি ছেলে মেয়ে চেনার উপায়

    আপনারা যারা বাজরিগার পাখি লালন পালন করতে চান। তারা কেনার ক্ষেত্রে দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকেন। কারণ নতুন যারা পাখি লালন পালন করতে চায়। তারা ছেলে ও মেয়ে বাজরিগার পাখির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পায় না। বাজরিগার পাখি চেনার উপায় গুলো খুবই সহজ। তাহলে আর দেরি না করে বাজরিগার পাখি ছেলে ও মেয়ে চেনার উপায় গুলো জেনে নিন।
    • বাচ্চা ছেলে বাজরিগার পাখির নাকের রং নীল কালারের হবে। চোখে কোনো রিং থাকবে না এবং মাথার উপরে ডোরাকাটা দাগও দেখা যাবে।
    • বাচ্চা মেয়ে বাজরিগার পাখির নাকের রং সাদা কালারের হবে। এদেরও চোখে কোনো রিং থাকবে না এবং মাথার ওপরে ডোরাকাটা দাগ থাকবে।
    • প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে বাজরিগার পাখির নাকের রং গাড়ো নীল কালার ও চোখে রিং থাকবে। আর মাথার চারপাশে ডোরাকাটা দাগ দেখা যাবে না।
    • প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে বাজরিগার পাখির নাকের রং সাদা ও বাদামি কালারের হয়। মাথার উপরে ডোরাকাটা দাগ থাকে না। চোখে রিং দেখা যায়।
    এই লক্ষণ গুলো দেখে আপনি অনেক সহজে বুঝতে পারবেন। যে এটি ছেলে বাজরিগার পাখি এবং অপরটি মেয়ে বাজরিগার পাখি। এই লক্ষণ গুলো দেখার মাধ্যমে ৯৯% নিশ্চিত থাকেন। এটি ছেলে বাজরিকার পাখি এবং আরেকটি মেয়ে বাজরিগার পাখি।

    বাজরিগার পাখির বয়স চেনার উপায়

    একটি বাজরিগার পাখি নিয়ে আসার আগে তার বয়স সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে। বাচ্চা ছেলে বাজরিগার ক্ষেত্রে নাকের রং হালকা নীল ও মাথার উপরে ডোরাকাটা দাগ থাকবে। চোখে কোনো রিং থাকবে না। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে পাখিটির ক্ষেত্রে মাথায় ডোরাকাটা দাগ থাকবে না। চোখে রিং থাকবে ও নাকের কালার গারো নীল থাকবে।

    একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক বাজরিগার মেয়ের ক্ষেত্রে নাকের রং সাদা কালারের হবে। মাথার উপরে ডোরাকাটা দাগ থাকবে এবং চোখে রিং থাকবে না। প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের ক্ষেত্রে উল্টোটা রিং থাকবে, নাকের রং সাদা বা বাদামি হবে এবং চোখে রিং দেখা যাবে। এই হচ্ছে একটি ছেলে ও মেয়ের বয়স চেনার উপায়। বাচ্চাগুলোর বয়স ১ মাস থেকে ৩ মাস হবে। আর প্রাপ্তবয়স্কগুলোর বয়স ৬ মাস ৭ মাসের অধিক হবে।

    বাজরিগার পাখি কত দিন পর পর ডিম দেয়

    বাজরিগার পাখি তিন থেকে চার মাস বয়স পরে ডিম দেওয়া শুরু করে। এর কিছু আগে অথবা পরেও ডিম দেওয়া শুরু করতে পারে। তবে সাধারণত তিন থেকে চার মাসের মধ্যেই ডিম দেওয়া শুরু করে দেয়। আমরা অনেকেই মনে করি বাজরিগার পাখি হয়তো প্রত্যেকদিন ডিম দেয়। আপনার ধারণাটি একদম ভুল। তাহলে একটি বাজরিগার পাখি কতদিন পরপর ডিম দিতে পারে।

    সাধারণত একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক বাজরিগার একদিন পরপর ডিম দিয়ে থাকে। প্রত্যেকটি পাখি যেন ভালো ডিম দেয় এর জন্য পুষ্টিকর খাবার ও পাশাপাশি মুরগির ডিমের খোসা গুঁড়ো করে খাওয়াতে হবে। যাতে করে ডিমের উপরে খোসা পাতলা না হয় এবং ডিম গুলো ভাল হয়। আর সেই দিন থেকে করার মাধ্যমে বাচ্চা ফোটে। আশা করি একটি বাদরিগার পাখি কতদিন পরপর ডিম দেয় বা দিতে পারে এ বিষয় নিয়ে আর কোনো দ্বিধা নেয়।

    বাজরিগার পাখি পোষ মানানোর উপায়

    পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেকটি পাখি পোষ মানে। শুধু তাকে পোষ মানানোর উপায় গুলো জানতে হবে। ঠিক অন্যান্য পাখির মত বাজরিগার পাখিরও পোষ মানানোর উপায় রয়েছে। যে উপায়গুলোর মাধ্যমে আপনি অতি সহজে পাখিকে পোষ মানাতে পারবেন।

    কিন্তু অবশ্যই একটি কথা মাথায় রাখতে হবে। কোনো ভাবেই পোষ মানানোর সময় সরাসরি পাখিকে ধরা যাবে না। আপনি এই উপায়গুলোকে একদম নতুন পাখির উপরেও চেষ্টা করতে পারবেন। একদম ছোট বাচ্চা পাখিকে পোষ মানানো সবচেয়ে সহজ। তাহলে বাজরিগার পাখি পোষ মানানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।
    • সর্বপ্রথম পাখিটি খাঁচায় বন্ধ থাকা অবস্থায় আপনার আঙ্গুল দিয়ে চারিপাশে টাং টাং শব্দ করে ঘষাঘষি করতে পারেন। যখন দেখবেন যে এই শব্দগুলো শুনে পাখি ভয় পাচ্ছে না। তখন দ্বিতীয় ধাপে যাবেন।
    • দ্বিতীয় ধাপটি হচ্ছে হাতের আঙ্গুলগুলো ভিতরে নিয়ে যেতে পারেন। ভুলেও সরাসরি টাচ করবেন না। যখন দেখবেন হাত ভিতরে নিয়ে যাওয়ার পর ভয় পাচ্ছেনা। তখন তৃতীয় ধাপে যাবেন।
    • তৃতীয় ধাপ হচ্ছে হাতের মধ্যে অল্প খাওয়ার নিয়ে পাখিকে খাওয়াতে থাকুন। থাকো যদি ভয় না পাই। হাত দিলে হাতের উপরে উঠে বসে। তাহলে চতুর্থ ধাপে যেতে পারেন।
    • চতুর্থ ধাপ হচ্ছে ঘাড় ও ছুঁয়ে থেকে বুকের উপর নিয়ে আদর করতে পারেন। অবশ্যই পাখির পাখাগুলোকে কেটে দেবেন। মুখ বন্ধ অবস্থায় এই কার্যক্রম গুলো করবেন।

    বাজরিগার পাখির খাবার তালিকা

    পাখিকে সুস্থ ও সবল রাখার জন্য তার খাবারের তালিকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এ পাখির খাবারের তালিকার মাধ্যমে বোঝা যায় যে সেই পাখিটির উক্তি ও গুনাগুন সম্পূর্ণ কিনা। তাই তো অন্যান্য সকল পাখির মত বাজরিগার পাখিরও খাবার তালিকা রয়েছে। শুধু নিয়ম মেনে এই খাবার গুলো পরিমাণ মতো দিতে হবে। তাহলে পাখি সুস্থ ও সবল স্বাস্থ্যের অধিকারী হবে। তাহলে পাদ্রিকের পাখির খাবারের তালিকার মধ্যে কি কি খাবার রয়েছে তা জেনে নিন।
    • সবজি জাতীয় খাবার খাওয়াতে পারেন। যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, গাজর, কুমড়া, বরবটি, পেঁপে, শসা, সিম ও পটল খাওয়াতে পারে। খাবারগুলো ছোট ছোট করে কেটে পাখির সামনে দিয়ে দিন।
    • ফল জাতীয় খাবার খাওয়াতে পারেন। যেমন আপেল, কমলা, আঙ্গুর, পেয়ারা, বাদামী লেবু, মালটা ও কলা দিতে পারেন। অবশ্যই দেওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে এর বিচিগুলো যেন না খায়।
    • শাক জাতীয় খাবার খাওয়াতে পারেন। যেমন পালং শাক, লাউ শাক, কমলি শাক, লাল শাক, সজনে শাক, বাঁধাকপি শাক এই সকল শাক খাওয়াতে পারেন। তবে বেশি বেশি কমপ্লি শাক ও সজনে শাক হলে ভালো হয়।

    বাজরিগার পাখির সম্পর্কে FAQ

    ১। বাজরিগার পাখি কি কথা বলে?
    উত্তরঃ হ্যাঁ বাজরিগার পাখি কথা বলতে পারে। সে মানুষের কথা তার শ্রবণশক্তিতে ধরে রাখতে পারে।

    ২। বাজরিগার পাখির খাঁচার দাম?
    উত্তরঃ বাজরিগার পাখির খাঁচার দাম ছোটগুলো প্রায় ৩০০ টাকার মত এবং বড় গুলোর দাম প্রায় ৫০০ টাকা।

    ৩। বাজরিগার পাখির রং?
    উত্তরঃ পাখি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে সাদা, হলুদ ও আকাশী সহ আরো কিছু রং।

    ৪। এক জোড়া বাজরিগার পাখির দাম কত?
    উত্তরঃ একজোড়া বাচ্চা বাজরিগার পাখির হতে পারে প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।

    ৫। বাজরিগার পাখির ডিম কত দিনে ফুটে?
    উত্তরঃ বাজরিগার পাখির ডিম ১৮ থেকে ২০ দিনের মধ্যে ফুটতে পারে।

    ৬। বাজরিগার পাখি কি কি ফল খায়?
    উত্তরঃ বাজরিগার পাখি আপেল, কমলা, কলা, মালটা ও বাতাবি লেবু ফল খায়।

    উপসংহার

    ছোট দেখতে এই সুন্দর পাখিটি আমাদের অনেকেরই পরিচিত। তাইতো অনেকেই ভালোবেসে পাখিটি পোষ মানাতে চায়। শুধু যে বাজরিগার পাখি আমাদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে ঠিক এমন নয়। আমরা পৃথিবীর অধিকাংশ পাখি দেখেই মুগ্ধ হয়। কারণ পাখিগুলোর অপরূপ সৌন্দর্য আমাদেরকে মুগ্ধ করে। ঠিক তেমনি একটি পাখি যেটা আমাদেরকে মুগ্ধ করে তা হচ্ছে বাজরিগার। আশা করি বাজরিগার আপনাদেরকেও মুগ্ধ করে। তাই পুরো তথ্যটি উপস্থাপন করা হয়েছে আপনাদের সহযোগিতার জন্য।

    শেষ কথাঃ প্রিয় পাঠক আশা করা যায় বাজরিগার পাখি কতদিন পরপর ডিম দেয় ও তার খাবার তালিকা গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত করে উপকৃত হয়েছেন। সত্যি যদি এই তথ্যগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হন। তাহলে যারা পাখিকে ভালোবাসে তাদেরকে তথ্যটি সম্পর্কে জানান। যেন তারাও বিস্তারিত করার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। পুরো তথ্যটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url