রসভরি ফলের উপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন
আপনি যদি রসভরি ফলের উপকারিতা জানার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন। তাহলে এই পুরো তথ্যটি পড়ার মাধ্যমে রসভরি গাছের ফলের উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। আপনি রসভরি ফল খাওয়ার নিয়ম না জানলে উপকার পাবেন না। এই জন্য পাশাপাশি নিয়মগুলো জেনে নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
অন্যান্য সকল গাছের মতো রসভরি গাছের মধ্যে উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু আমরা হয়তো অনেকেই জানি না এর উপকারিতাগুলো পাবো কিভাবে। অবশ্যই এর নিয়ম গুলো মেনে খাওয়ার মাধ্যমে পেতে পারেন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ
ভূমিকা
অতি অবহেলিত ও উপকারিতা সম্পূর্ণ রসভরি গাছ। যা আমাদেরকে সুস্থ ও সবল রাখতে সহায়তা করে। এই গাছটি জঙ্গলে, ঝোপঝাড়, পুকুর ও নদী নালার আশেপাশে জন্মাতে দেখা যায়। এই গাছটি দেখতে দুই থেকে তিন ফুট ও পাতা দুই থেকে তিন ইঞ্চি। কিন্তু এই গাছের গোলাকার ফোলানো ভাব একটা পটকার মত দেখতে তার মধ্যে ফলটি থাকে।
গাছের ফুল দেখতে অসাধারণ সুন্দর এর ফুলের রং হলুদ কালারের হয়ে থাকে। আর ফল পাকলে হলুদ আর কাঁচা থাকলে সবুজ রঙের হয়। ছোট এই ফলটি দেখতে যেমন সুন্দর তার কার্যকারিতা এর থেকে বেশি সুন্দর। এই গাছটিকে অনেক জায়গায় অনেক নামে ডাকা হয়। যেমন রসভরি ও ফটকা মত আরো অনেক নাম রয়েছে।
অনেকেই এই গাছটিকে গুরুত্বের সাথে নেয় না। হয়তো আপনিও এই গাছটি নিয়ে তেমন একটা গুরুত্ব দেখান না। কিন্তু আমার ধারণা আজকের পর থেকে এই গাছটি নিয়ে আপনার ধারণা পাল্টে যাবে। তাহলে আর দেরি না করে এখনই রসভরি গাছের ফলের ও শিকড়ের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।
রসভরি গাছের উপকারিতা
আমরা তো অনেক গাছের উপকারিতাগুলো জানি কিন্তু রসভরি গাছের উপকারিতা রয়েছে তা কি জানি। পুরোপুরি সবুজ দেখতে ছোটখাটো এই গাছটি যার উচ্চতা দুই ফুট ও পাতা ২ ইঞ্চি কিন্তু এই গাছের উপকারিতা অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে।
আরো পড়ূনঃ পাঙ্গাস মাছের ক্ষতিকর দিক ও উপকারিতা
দেখতে ছোট হলেও এর উপকার সম্পর্কে জানলে অবাক হবেন। বিশেষ করে এই গাছের ফল ও শিকড়ের। এই গাছের ফল ও শিকড়ের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, দৃষ্টিশক্তি উন্নত, ইউরিন এর সমস্যার সমাধান ও ত্বক ও চুলের মত আরো অনেক সমস্যার সমাধান।
রসভরি ফল খেলে কি হয়
আমরা অনেকেই রসভরি গাছ নিয়ে তেমন একটা আগ্রহ দেখায় না। কিন্তু আপনি যদি জানেন যে রসভরি ফল খেলে কি হয় তাহলে গাছটি খোঁজাখুঁজি শুরু করে দেবেন। এই গাছ আপনাকে সেই সকল উপকারিতা দেবে যা অন্যান্য গাছগুলো নাও দিতে পারে। কারণ এই গাছের ফলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্ডিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও ভিটামিন এ ছাড়াও আরো অনেক উপাদান।
আরো পড়ূনঃ আমলকি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, চোখ ও ত্বকের উপকার এবং শারীরিকভাবে শক্তিশালী করে তোলার মতো সক্ষমতা। কিন্তু জেনে অবাক হবেন মানুষ এখনো এই গাছকে বা এই গাছের ফলকে অবহেলার চোখে দেখে। কিন্তু আপনি যদি রসভরি গাছের ফলের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারেন। তাহলে আপনি এই গাছকে ভালো চোখে দেখতে শুরু করবেন।
রসভরি ফলের উপকারিতা
১। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ আপনারা জেনে লাভবান হবেন যে রসভরি ফলের উপকারিতার মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী উপকার হচ্ছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি। আমাদের অনেকের শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা অনেক কম। যার ফলে দেখা যায় সিজনাল যেসকল সময় রয়েছে।
যেমন গরম থেকে ঠান্ডা তে রূপান্তর আবার ঠান্ডা থেকে গরমের রূপান্তর এর মাঝামাঝি সময় বিভিন্ন রকমের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জ্বর, সর্দি ও কাশি। তাই এগুলো যাতে শরীরে বাসা বাঁধতে না পারে সেই জন্য শরীরে প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।
আরো পড়ূনঃ মধুময় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আর শরীরে প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য রয়েছে রসভরি ফলের মধ্যে উপকারিতা। এছাড়াও আরো অনেক রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে থাকে এই রসভরি গাছের ফল।
২। মূত্রথলির সমস্যার সমাধানঃ কিছুটা অবাক হচ্ছেন যে, সাধারণ এই রসভরি ফল আবার মূত্রথলির সমস্যার সমাধান কিভাবে করবে। তবে প্রস্রাবের সমস্যা, প্রস্রাব আটকে থাকা, প্রস্রাব দিয়ে দুর্গন্ধ বের হওয়া, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া ও প্রস্রাব হওয়ার পরেও মনে হয় যেন প্রসব আটকে আছে তাহলে নিয়মিত রসভরি গাছের ফল খেয়ে দেখুন। ফলাফল পেতে বেশি দিন সময় নেবে না।
৩। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ আমাদের দেশের মানুষসহ পৃথিবীর আরো অনেক দেশের মানুষ আছে যারা ডায়াবেটিসের মতো রোগে ভুগে। ডায়াবেটিসের কারণে নিয়ম শৃংখল বদ্ধ জীবন কাটাতে হচ্ছে তাদের। শুধু কি তাই এই ডায়াবেটিসের কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ শরীরের সংক্রমণ ঘটাতে পারে। তাই নিয়মিত রসভরি গাছের ফল খেতে থাকুন।
৪। ত্বকের জন্য উপকারঃ রসভরি ফলের মধ্যে রয়েছে ত্বকের জন্য উপকারিতা। তাইতো সকলের উচিত নিয়মিত ত্বকের উপকারের জন্য রসভরি ফল খাওয়া। এই অবহেলিত ফলটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে দারুণ ভূমিকা রাখে। অবহেলিত বলার কারণ আমরা অনেকেই জানিনা এর কার্যকারিতা। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ যা ত্বকের জন্য উপকারী বলে ধরা হয়।
৫। চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নতঃ চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে রসভরি ফলের মধ্যেই আছে উপকারিতা। আপনাদের যদি রাতকানা রোগ থাকে, কাছের জিনিস দেখতে সমস্যা হয়, দূরের জিনিস দেখতে সমস্যা হয়, চোখ ব্যথা করে, চোখ চুলকায়, চোখে এলার্জি হয়, চোখ ফুলে যায়, চোখ লাল হয়ে যায় বিভিন্ন সমস্যায় ফল খেতে পারেন। এই ফলটি আপনার দৃষ্টি শক্তিকে আগের থেকে আরও উন্নত করতে সহায়তা করার পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তির সমস্যাও সমাধান করবে।
৬। শারীরিক দুর্বলতাঃ বর্তমানে প্রায় মানুষের শারীরিক দুর্বলতার সমস্যা দেখা দেয়। এই দুর্বলতার কারণে যে কোনো কাজে অনীহা দেখা যায়। কাজ করতে গেলে তেমন শক্তি পাওয়া যায় না। শারীরিকভাবে নিজেকে অক্ষম মনে হয়। তাইতো শারীরিক চর্চার পাশাপাশি রসভরি ফলটি খেতে পারেন। এটি নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার মতো উপকারিতা পাবেন।
আরো পড়ূনঃ গাজরের উপকারিতা ও অপকারিতা
৭। চুলের জন্য উপকারঃ আপনি হয়তো জানেন না রসভরি ফলটি চুলের জন্য কতটা উপকারী। এই ফল ব্যবহারের ফলে আপনার চুলকে আগের থেকে উজ্জ্বলতা, মজবুত ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। যদি এই সমস্যাগুলো আগে থেকেই থাকে তাহলে তারও সমাধান করবে। এর জন্য নারকেল তেলের মধ্যে রসভরি ফল ব্যবহার করতে পারেন। তাহলেই পাবেন এর উপকারিতা। আবার খাওয়ার মাধ্যমেও এর উপকার গুলো পাবেন।
রসভরি ফল খাওয়ার নিয়ম
রসভরি ফল খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে যা আপনাকে এর উপকারিতা বের করে এনে দিতে সাহায্য করবে। তাইতো রসভরি ফল খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই ফলটি কাঁচা অথবা পাকা খেতে পারেন।
তবে কাচা খাওয়ার থেকে পাকা খাওয়ার মধ্যে বেশি উপকারিতা লুকিয়ে রয়েছে। তবে যেভাবেই খান না কেন নিয়মিত খাবেন। যাতে করে এই ফলটির উপকারিতা গুলো লুফে নিতে পারেন। তাহলে রসভরি ফল খাওয়ার নিয়ম গুলো কি কি তা জেনে নিতে পারেন।
- প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ফলটি খালি পেটে খেতে পারেন।
- সকালে খালি পেটে ৪ থেকে ৫ টি ফল খালি পেটে খাবেন।
- তবে অবশ্যই খাওয়ার আগে ফলের উপরে থাকা খোসা ছাড়িয়ে নেবেন।
- যারা শারীরিক চর্চা করেন তারা শারীরিক চর্চা শেষে ২৫০ গ্রাম পানির মধ্যে ৩ থেকে ৪টি ফল দিয়ে গরম করে নিবেন। গরম করার পরে কিছুক্ষণ রেখে দিন।
- কিছুক্ষণ পরে যখন হালকা ওমা গরম থাকবে তখন পানিটি ছেকে খেয়ে ফেলুন।
- আবার দিনের যেকোনো সময় কাঁচা অথবা পাকা ফল পাটাতে ভালো করে বেটে রস বের করে খেতে পারেন। অবশ্যই খাওয়ার আগে পরিষ্কার কিছু দিয়ে রস ছেঁকে নিবেন।
- অবশ্যই দিনে একবারের বেশি খাবেন না। সর্বোচ্চ দিনে দুইবার খাওয়া যেতে পারে। এর বেশি কখনই খাবেন না।
- যাদের ইউরিনের সমস্যা রয়েছে তারা টানা ৮ থেকে ১০ দিন খেতে পারেন।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য সপ্তাহে ৪ থেকে ৫ দিন খেতে পারেন।
- চোখের সমস্যার জন্য টানা একমাস খেতে পারেন আর অন্যান্য রোগের জন্যও একইভাবে খেয়ে যান।
রসভরি শিকড়ের উপকারিতা
আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না রসভরি গাছের শিকড়ের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য উপকারিতা। তাইতো আপনাদেরকে জানানোর উদ্দেশ্যে বলছি নিয়মিত এর শিকড়ের রস খেতে পারেন। এর রসে থাকা উপাদানগুলো অনেক রোগের প্রতিশোধ হিসেবে কাজ করে। তাহলে শিকড়ের উপকারিতা গুলো কি কি তা জেনে নিতে পারেন।
- সর্দি ও কাশি নিরাময়ের জন্য নিয়মিত গাছের শিকড় খেতে পারেন।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও দারুন কাজ করে থাকে এর শিকড়।
- শারীরিক দুর্বলতা ও পেশী গুলোতে শক্তি সঞ্চরণ করতেও সাহায্য করে।
- মূত্রথলির নানান সমস্যাতেও এর কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে দারুন কার্যকরী বলে মনে করা হয়।
- ত্বক ও চুলের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন।
রসভরি শিকড় খাওয়ার নিয়ম
আমাদের যেকোনো জিনিস খাওয়ার আগে তার নিয়ম সম্পর্কে অবগত হওয়া উচিত। কারণ প্রত্যেকটি জিনিস খাওয়ার কিছু নির্ধারিত নিয়ম রয়েছে। তার বাহিরে গেলে উপকারিতা পাওয়া যাবে না। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় অপকারিতা গুলো শরীরে হানা দেয়। তাইতো নিজেকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে। রসভরি গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম গুলো কি কি তা জেনে নিন।
- অবশ্যই এই গাছের শিকড় গুলো ভালো করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- ধুয়ে ফেলার পরে সেই শিকড়গুলো পরিষ্কার কোনো পাটাতে পিষে রস বের করতে হবে।
- তারপরে সেই রসগুলো পরিষ্কার কোনো জিনিস দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে।
- এরপরে ছাঁকা রসগুলো খেতে পারেন।
- প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এর রস খেতে পারেন।
- আবার সকালে ঘুম থেকে উঠে শারীরিক চর্চার পরে খালি পেটে রস খেয়ে নিতে পারেন।
- অবশ্যই এই গাছের শিকড়ের রস ৩ থেকে ৪ চামচের বেশি খাবেন না।
রসভরি গাছের অপকারিতা
আমরা তো এতক্ষণ রসভরি গাছের উপকারিতা ও পুষ্টি গুনাগুন নিয়ে আলোচনা করলাম। কিন্তু এই গাছের ফল ও শিকড় খাওয়ার মধ্যে অপকারিতা রয়েছে তা কি জানেন। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে এর অপকারিতা বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। এই জন্য খাওয়ার আগে অবশ্যই সাবধানতার সাথে খেতে হবে। যেন ভুলেও অতিরিক্ত সেবন না করে ফেলেন।
যাদের শরীরে রোগের সংক্রমণ রয়েছে ও গর্ভবতী নারীরা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন। শিশুদের খাওয়ানোর আগে তাদের বয়স সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিবেন। যেকোনো বয়সের শিশুদের খাওয়ানো যাবে না। এর জন্য নির্ধারিত একটি বয়স আছে সেটা হচ্ছে শিশুদের বয়স পাঁচ বছরের অধিক হতে হবে। যদি কোনো শিশুর পাঁচ বছরের নিচে বয়স থেকে থাকে। তাদেরকে এর ফল ও শিকড় খাওয়ানো থেকে বিরত রাখুন।
রসভরি গাছের উপসংহার
পরিশেষে বলা যায় আমরা এতক্ষণ রসভরি গাছ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই ফলের আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে। যা শুধুমাত্র খাওয়ার মাধ্যমেই পাওয়া যেতে পারে। আপনি যদি পুরো তথ্যটি বিস্তারিত পড়ে থাকেন তাহলে এর উপকারিতা পাবেন ইনশাআল্লাহ।
আর যদি না পড়ে থাকেন তাহলে পুরো তথ্যটি সম্পূর্ণ পড়ে নিন। কারণ পরবর্তী সময়ে এই তথ্যগুলো আপনাকে উপকৃত করবে। আপনি যদি কোনো রোগে আক্রান্ত থাকেন তাহলে খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। তারপরে পরামর্শ অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন।
রসভরি গাছ সম্পর্কে কিছু FAQ
১। রসভরি গাছ কিনতে পাওয়া যায়?
রসভরি গাছ গাছ কিনতে পাওয়া যায় না। কারণ এই গাছের তেমন একটা প্রচলন নেই।
২। রসভরি গাছ কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?
রসভরি গাছ জঙ্গল ও ঝোপঝড় সহ নদীর কিনারায় আশেপাশে দেখতে পাওয়া যায়।
৩। রসভরি গাছ কি নার্সারি গুলোতে পাওয়া যায়?
সাধারণত রসভরি গাছ নার্সারিতে দেখতে পাওয়া যায় না।
৪। রসভরি গাছ কি বীজ রোপনের মাধ্যমে হয়?
হ্যাঁ, রসভরি গাছ বীজ রোপনের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
৫। রসভরি গাছের মধ্যে কি ভিটামিন রয়েছে?
হ্যাঁ, রসভোরি গাছের মধ্যে ভিটামিনের উপস্থিতি রয়েছে।
শেষ কথা
সম্মানিত পাঠক ইতিমধ্যে আপনারা রসভরি ফলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পড়ে অনেক কিছু জেনে নিয়েছেন। এই তথ্যগুলো আপনাদের উপকারে আসবে বলে আশা করা যায়। সত্যি যদি তথ্যগুলো আপনাদের উপকারে আসে তাহলে আশেপাশের মানুষদেরকে এই বিষয়ে অবগত করুন। যাতে করে তারাও এর উপকার গুলো নিতে পারে। পুরো তথ্যটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url