কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম ও কাজ কি জেনে নিন
আপনি যদি কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম ও কাজ সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন। তাহলে বলবো এই পুরো তথ্যটি পড়ার মাধ্যমে কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম ও তার কাজের বিষয়ে জানতে পারবেন। পাশাপাশি কম্পিউটারের কাজ ও তার মূল অংশগুলোর নাম জেনে নিতে পারবেন। তাই পুরো তথ্যটি পড়ে সকল তথ্যগুলো জেনে নিতে পারেন।
পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের তথ্য ও উপাত্ত গুলো সংগ্রহ করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ রয়েছে তা হয়তো সকলেই জানি। কিন্তু আপনি কি জানেন কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম গুলো এবং সেই যন্ত্রাংশ গুলোর কাজ কি? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আর্টিকেল পড়ে জেনে নিতে পারেন।
পোস্টসূচিপত্রঃ
ভূমিকা
কম্পিউটার সকলেরই আগ্রহের একটি যন্ত্র। কারণ কম্পিউটার আপনাকে সেই তথ্যগুলো এনে দিবে যা একজন মানুষের পক্ষে সংগ্রহ করে এনে দেওয়া প্রায় অসম্ভব। কিন্তু এই কম্পিউটার সৃষ্টি হয়েছে যন্ত্রাংশ গুলোর মাধ্যমে। কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ একত্রিত করার মাধ্যমেই তৈরি করা হয়।
তাই এই যন্ত্র অংশগুলোর নাম ও কাজ সম্পর্কে আমাদের সকলেরই অবগত হওয়া উচিত। তাহলে আমরা বুঝতে পারবো যে একটি কম্পিউটারে কোন কোন যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়। আর একটি কম্পিউটার কিভাবে পরিচালিত হয়। আবার কোন যন্ত্রাংশ গুলোর কম্পিউটারের ভিতরে কি কাজ। এই সকল তথ্য জানার জন্য কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম ও কাজগুলো জেনে নেওয়া উচিত।
কম্পিউটারের কাজ কি
কম্পিউটার হচ্ছে একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র। যার মাধ্যমে যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ, তথ্য ও উপাত্ত গুলো জেনে নেওয়া এবং সংরক্ষণ করে রাখা। এমনকি পৃথিবীর যে কোনো জায়গার তথ্যগুলো মুহূর্তই সংরক্ষণ ও সংগ্রহ করা যায় আবার সেই তথ্যগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত পরে নেওয়া যায়।
বর্তমান আধুনিক যুগে কম্পিউটার মানুষের জীবন যাত্রার মানকে উন্নত করে তুলেছে। মানুষ মুহূর্তের মধ্যে যেকোনো তথ্য মুহূর্তের মধ্যে হাতে পেয়ে যাচ্ছে। কম্পিউটার নিজে থেকে কোনো কাজ করতে পারে না। মানে কম্পিউটারে নিজস্ব কোনো বুদ্ধিমত্তা নেই।
কম্পিউটারকে পরিচালনা করে থাকে মানুষ। মানুষ নিজের বুদ্ধিমত্তা থেকে যা বলবে কম্পিউটার সেটিকে বাস্তবে রূপ দিতে সাহায্য করবে। এটি হচ্ছে কম্পিউটারের মূল ও প্রধান কাজ। তাই পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তের যে কোনো খোঁজ খবর ঘরে বসে থেকেই মানুষ নিতে পারছে।
কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম ও কাজ
কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ রয়েছে যার মাধ্যমে কম্পিউটার পরিচালিত বা কাজ করে। আর একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে এর যন্ত্রাংশ গুলোর ব্যবহার ও নাম জানা দরকার। কারণ এর কাজ ও নামগুলো যদি না জেনে থাকে। তাহলে কম্পিউটার ব্যবহারের সময় কিছুটা সমস্যা হতে পারে।
যেমন ধরেন কম্পিউটারের RAM কিছুক্ষণের জন্য কাজ করা বন্ধ করে দিল। এখন আপনাকে কেউ একজন বললো যে RAM পরিষ্কার করে আবার কম্পিউটারে লাগিয়ে দিন। আপনি RAM দেখতে কেমন বা কি জিনিস সেটি জানেন না। তাহলে কিভাবে এর ব্যবহার করবেন। তাই কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম ও কাজ সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের অবগত হওয়া উচিত।
১। প্রসেসর ( Processor ): প্রসেসর হচ্ছে কম্পিউটারের মূল অংশ। যে অংশ দ্বারা পুরো কম্পিউটারকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এই জন্য প্রসেসরের স্প্রিট যত ভালো হবে। কম্পিউটার ততই দ্রুত চলতে সক্ষম। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় মানুষ তার মস্তিষ্ক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। মানুষ প্রথমে মস্তিষ্ক দ্বারা কোনো কিছু চিন্তা করে। ধরুন একজন মানুষের গাছ থেকে ফল পেরে খেতে ইচ্ছে করলো।
এর জন্য সর্বপ্রথম মস্তিষ্কতে সিগন্যাল যাবে। তারপরে আম পেড়ে খাওয়ার জন্য হাতের প্রয়োজন হবে। মস্তিষ্ক হাতকে সিগন্যাল পাঠাবে আমটি পেরে খাওয়ার জন্য। আপনি যা কিছু চিন্তা করেন তার আউটপুট হিসেবে বা প্রকাশক হিসেবে আপনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কাজ করে। আর এটি নিয়ন্ত্রণ করে আপনার মস্তিষ্ক।
ঠিক তেমনি ভাবে কিবোর্ড বা মাউস দ্বারা যে নির্দেশনা দেন। সর্বপ্রথম সেই ডাটা RAM এর মাধ্যম হতে প্রসেসর এর কাছে পৌঁছায়। এটিকে বলে ইনপুট, আর আউটপুট হচ্ছে মনিটরে যে প্রতিচ্ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন। সর্বপ্রথম প্রসেসরের আত্মপ্রকাশ হয় ১৯৭১ সালে। ঐখান থেকেই প্রসেসরের যাত্রা শুরু হয়।
২। পাওয়ার সাপ্লাই ( Power supply ): পাওয়ার সাপ্লাই এর কাজ হচ্ছে পুরো কম্পিউটার পরিচালনা করার জন্য যে শক্তির প্রয়োজন হয়। সেই শক্তির প্রয়োজনের ঘাটতি পূরণ করে পাওয়ার সাপ্লাই। পাওয়ার সাপ্লাই সরাসরি কাজ করতে পারে না। এটির কানেকশন মাদারবোর্ডের সাথে থাকে। তাই পাওয়ার সাপ্লাই মাদারবোর্ডে পাওয়ার সঞ্চালন করে থাকে। মাদারবোর্ড সেই পাওয়ারকে পুরো কম্পিউটারে ছড়িয়ে দেয়।
৩। মাদারবোর্ড ( Motherboard ): মাদারবোর্ড এর কাজ হচ্ছে পুরো কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশকে নিয়ন্ত্রণ করা। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় পুরো শ্রেণিকক্ষে ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণ করে শিক্ষক। এখন শিক্ষককে মাদারবোর্ড এবং ছাত্রদের যন্ত্রাংশ বা হার্ডওয়ার ভাবা যায়।
প্রসেসর হচ্ছে মাদারবোর্ডের একটি প্রধান অংশ। একটি কম্পিউটারের মাদারবোর্ড যত ভালো হবে। সেই কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ বা হার্ডয়্যারগুলো তত ভালো কাজ করবে। এই জন্যই এটিকে পুরো কম্পিউটারের মা বলা হয়ে থাকে। যেটি পুরো পরিবারকে আগলে রাখে এবং নিয়ন্ত্রণ করে।
৪। মনিটর ( Monitor ): মনিটর হচ্ছে একটি আউটপুট ডিভাইস। যার কাজ হচ্ছে কোনো কিছুর প্রতিচ্ছবি দেখানো। কম্পিউটারের অবিচ্ছেদ অংশ হচ্ছে মনিটর। কারণ আপনি সকল দিক নির্দেশনা দিলেন কিন্তু যদি তার প্রতিচ্ছবি বা ফলাফল না দেখতে পান তাহলে কিভাবে বুঝবেন। যদিও পিসি এর ভিতরের কোনো অংশ নয় মনিটর। তবুও এটি ছাড়া পিসি প্রায় অকেজো। সহজ ভাষায় বলতে যা কিছু ইনপুট পাঠাচ্ছেন তার আউটপুট হিসেবে মনিটর কাজ করে থাকে।
৫। কিবোর্ড ( Keyboard ): কিবোর্ড হচ্ছে একটি ইনপুট ডিভাইস। যার কাজ হচ্ছে কোনো কিছু সম্পর্কে বার্তা প্রদান করা। কম্পিউটারের কাছে কিছু জানতে চাওয়ার জন্য নিজের ভাব প্রকাশ করতে হয়। আর সেই ভাব প্রকাশের অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে কিবোর্ড।
কিবোর্ডের কোনো চিহ্ন বাটনে প্রেস করার পরে সেটি সরাসরি কাজ করতে পারে না। ধরুন এক চাপলে এই এক কে কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত করে। তারপরে সেটির প্রতিফলন দেখতে পাওয়া যায়। কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যা ছাড়া কিছু বোঝে না।
৬। মাউস ( Mouse ): হাউস হচ্ছে কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস। যেই হার্ডওয়ার ছাড়া কম্পিউটার পরিচালনা করা খুবই কষ্টকর বা প্রায় অসম্ভব। এর কারণ হচ্ছে কম্পিউটারের টেক্সট বা আইকন সিলেক্ট করার জন্য মাউসের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। মাউসের মোট চারটি বাটন রয়েছে লেফট বাটন, রাইট বাটন, স্ক্রল বাটন ও মাঝের ছোট্ট একটি চার কোণা বাটন। এই ডিভাইসটির নাম মাউস দেওয়ার কারণ হচ্ছে এটি অনেকটাই ইঁদুরের মতো দেখতে।
৭। হার্ডডিক্স ( Hard disk ): হার্ডডিক্স এর কাজ হচ্ছে সকল তথ্য উপাত্তর ডাটা গুলোকে নিজের কাছে সংরক্ষণ করে রাখা। যাতে করে যখন প্রয়োজন তখনই সেখান থেকে ডাটা গুলোকে নিয়ে ব্যবহার করা যায়। ডাটা গুলো যেন হারিয়ে না যায় সেজন্যই হার্ডডিক্সের ব্যবহার করা হয়।
আরো পড়ূনঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
এখন হার্ডডিক্স এর মধ্যে কোন ধরনের তথ্য গুলো রাখতে পারবেন। যেকোনো ধরনের তথ্য ও উপাত্ত রাখা যায়। যেমন ভিডিও, অডিও, ফাইল, বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট এছাড়াও আরো অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।
৮। গ্রাফিক্স কার্ড ( Graphics card ): গ্রাফিক্স কার্ড এর কাজ হচ্ছে কোন একটি প্রতিচ্ছবি কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা। মানে মনিটরে যে ছবিটি উপস্থাপন করা হবে সেটির ব্যাকগ্রাউন্ড সুন্দরভাবে উপস্থাপন করায় গ্রাফিক্স কার্ড এর কাজ।
যেন পিকচার কোয়ালিটি বা ভিডিও কোয়ালিটি অনেক সুন্দর দেখায়। গ্রাফিক্স কার্ড ছাড়া এটি সম্ভব নয়। কম্পিউটারে যেকোনো ধরনের উচ্চ মানের কাজ করার জন্য গ্রাফিক্স কার্ডের প্রয়োজন হয়। যেমন হাই রেগুলেশন কোনো গেম খেলার জন্য গ্রাফিক্স কার্ড এর প্রয়োজন হবে।
৯। ডিভিডি রাইটার ( DVD writer ): ডিভিডি রাইটার হচ্ছে সিডি বা ডিভিডি ডিস্কের ভিতরে থাকা তথ্য, অডিও বা ভিডিও গুলোকে উপস্থাপন করতে সহযোগিতা করা। একটা সময় সিডি ডিস্ক এর অনেক প্রচলন ছিল। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে এর গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। এই ডিভিডি ডিস্ক উইন্ডোজ দেওয়া ও গেম খেলার কাজেও ব্যবহার করা হয়েছে। বর্তমানেও এর ব্যবহার রয়েছে কিন্তু আগের তুলনায় অনেকাংশই কম।
১০। RAM: বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ইন্সটল করার জন্য ram এর প্রয়োজন হয়। পাশাপাশি প্রসেসরে তথ্য পৌঁছানোর আগে ram এ তথ্যটি পোছাঁয় আগে তারপরে প্রসেসিং হয়ে প্রসেসর এর কাছে যায়। তাই আপনার কম্পিউটারে ram এর পরিমাণ যত বেশি হবে তত কম্পিউটার ফাস্ট হবে।
কম্পিউটারে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম
কম্পিউটারের সাথে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ ব্যবহৃত হয়। যেই যন্ত্রাংশ গুলোর সাহায্যে কম্পিউটার চালানো সহজ হয়। শুধু কম্পিউটারের ভিতরে থাকা অংশগুলোয় নয় এর বাহিরে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ রয়েছে। যেগুলো দ্বারা কম্পিউটারের সহযোগী হিসেবে কাজ করে। এমনই কিছু কম্পিউটারে ব্যবহৃত যন্ত্রাংশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
- প্রসেসর ও মনিটর
- কিবোর্ড ও মাউস
- হেডফোন ও মাইক্রোফোন
- স্পিকারও প্রিন্টার
- RAM ও হার্ডডিস্ক
- পেনড্রাইভ ও মনিটর
- ডিভিডি ও মাদারবোর্ড
- পাওয়ার সাপ্লাই ও USB
- ইউপিএস ও মডেম
কম্পিউটারের প্রধান তিনটি অংশ কি কি
কম্পিউটারের প্রধান তিনটি থেকে চারটি অংশের নাম জানেন। হয়তো না জানার কারণেই আপনার জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাই তো এখান থেকে কম্পিউটারের কয়েকটি প্রধান অংশের নাম জানতে পারবেন। চলেন জেনে আসি কম্পিউটারের প্রধান তিনটি থেকে চারটি অংশের নাম।
- ইনপুট
- আউটপুট
- মেমোরি
- প্রসেসর
কম্পিউটার সম্পর্কে কিছু FAQ
১। কম্পিউটার প্রথম কে আবিষ্কার করেন?
কম্পিউটারের প্রথম আবিষ্কারক মনে করা হয় চার্লস ব্যাবেজকে।
২। বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটারের নাম কি?
বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটারের নাম ছিল আইবিএম-১৬২০
৩। বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার কে?
বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার মো. হানিফ উদ্দিন মিয়া।
৪। বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার আসে কত সালে?
বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার এসেছিল ১৯৬৪ সালে।
৫। বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার কোথায় সংরক্ষিত আছে?
বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। বাংলাদেশ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে সংরক্ষিত করে রাখা হয়েছে।
উপসংহার
পরিশেষে বলা যায় কম্পিউটার আমাদের সকলেরই শেখা উচিত। কারণ বর্তমান আধুনিক যুগে যার যত কম্পিউটারের বিষয়ে জ্ঞান বেশি রয়েছে। সেই ব্যক্তির জীবনের উন্নত শিখরে পৌঁছানো সম্ভব না বেশি থাকবে। কারণ বর্তমানে মানুষ কম্পিউটারের উপরে বেশি নির্ভরশীল। যেকোনো ধরনের তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ থেকে শুরু করে সংরক্ষণ পর্যন্ত।
সব কাজেই কম্পিউটারকে ব্যবহার করে। তাই কম্পিউটার না শেখার কোন বিকল্প নেই। এর পাশাপাশি কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ গুলোর নামও জেনে রাখা প্রয়োজন। কারণ এই নাম জেনে রাখার মাধ্যমেই আপনি বুঝতে পারবেন কম্পিউটারের কোন যন্ত্রাংশের কি নাম। পাশাপাশি এর কাজগুলো সম্পর্কেও আমাদের সকলেরই জেনে রাখা উচিত।
শেষ কথাঃ প্রিয় পাঠক কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম ও তার কাজগুলো জেনে আপনি হয়তো উপকৃত হয়েছেন। সত্যি যদি কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম গুলো জানার মাধ্যমে কিছু শিখতে পারেন বা জানতে পারেন তাহলে আপনার আশেপাশে থাকা মানুষদের এই সম্পর্কে জানান। যেন তারাও কম্পিউটারের সম্পর্কে জেনে উপকৃত হতে পারে। পুরো তথ্যটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url