ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি জেনে নিন

আপনি কি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জেনে অর্থ উপার্জন করতে চান। তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন তাই কিছু সময় নিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তার সম্পর্কে পড়ুন। তাহলেই টাকা ইনকামের চাকা ঘুরে যাবে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে যুক্ত ছোট ছোট বিষয় জানতে পারবেন। যেগুলো জেনে ইনকামের পথ আরও সহজ হয়ে যাবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি জেনে নিন
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে জড়িত বিষয়বস্তু জানা প্রয়োজন। তাহলেই তো ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে বেশি আয় করা যাবে। জড়িত বিষয়গুলো জানার মাধ্যমে বুঝতে পারবেন। কোন পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করা জরুরী এবং কোন রাস্তা দিয়ে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা সহজ হবে। তাই এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জেনে নিতে হবে।
পোস্টসূচিপত্রঃ 

    ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি

    আপনারা হয়তো ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এটি জানার জন্য এসেছেন কিন্তু তার আগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ছোটখাটো বিষয়গুলো জানা উচিত। এই জন্য ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি তার ধারণা দিবো। ডিজিটাল মার্কেটিং হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেটিকে ব্যবহার করার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের পণ্য প্রচার-প্রচারণা করা যায়।

    মার্কেটিং হচ্ছে কোন পণ্য বা সেবার প্রচার-প্রচারণা করা। কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এই জন্য বলা হয় যে ইন্টারনেটের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং আধুনিক প্রযুক্তিকে ব্যবহার করার মাধ্যমে পণ্য বা সেবা প্রচার-প্রচারণা করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং কেন শিখবো

    আসলেই তো ডিজিটাল মার্কেটিং কেন শিখবো এবং এটা শিখে আমাদের লাভ কি। আসলেই কি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে কোন প্রকারের লাভ রয়েছে। অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে দুই ভাবে লাভবান হতে পারবেন। প্রথম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা উপার্জন এবং দ্বিতীয় হচ্ছে নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকলে সেটা প্রচার-প্রচারণার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।

    আপনার যদি ব্যবসা করার মতো পর্যাপ্ত পরিমাণে টাকা না থাকে বা ব্যবসা করার ইচ্ছে নেই। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে চান তাহলে ডিজিটাল মার্কেটে শেখার প্রয়োজন রয়েছে। এখন আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেক্ষেত্রে বর্তমান সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এবং প্রতিষ্ঠানকে বর্ধিত করার জন্য হলেও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে।
    কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রচার-প্রচারণা করবেন। বর্তমান টেকনোলজি যুগে কোন কিছু অসম্ভব নয়। আপনার যদি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে তাহলে ঘরে বসে থেকে ডিজিটাল প্রযুক্তি গুলো ব্যবহার করে পণ্য বা সেবাগুলোকে প্রচার-প্রচারণা করতে পারবেন।

    এর জন্য রয়েছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), ইমেল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমেও পণ্য প্রচার-প্রচারণা করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং করে তাড়াতাড়ি প্রতিষ্ঠানকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়া যায়। কারণ এই ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে মানুষের কাছে পৌঁছানো খুবই সহজ এবং সেই মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

    যে মানুষগুলোর উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠানের পণ্যগুলোকে তৈরি করা হয়েছে। তাহলে এতে করে আপনার সেলস বাড়বে আর সেলস বারা মানে প্রতিষ্ঠান লাভবান হওয়া। তাই যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে লং টাইম টাকা উপার্জন করার ইচ্ছে থাকে তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এটি জানতে হবে।

    আর নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে সেখানে লাভবান হতে চান তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে। যদি লং টাইম ব্যবসা করে লাভবান হওয়ার ইচ্ছা থাকে। কারণ বর্তমান সময় হচ্ছে প্রতিযোগিতার মহল সেখানে টিকে থাকার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা ছাড়া কোন উপায় দেখা যাচ্ছে না।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন

    যারা ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরকে অর্থ উপার্জনের উপায় বানাতে চান। কিন্তু অর্থ উপার্জন করার আগে এই মার্কেটিং সাইটের চাহিদা কেমন তা জেনে নিন। যেমন আপনারা জানতে চেয়েছিলেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজে চাহিদা বেশি ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি। দুটো প্রশ্নের মধ্যে কিছুটা মিল রয়েছে এবং এর উত্তরেও কিছুটা মিল রয়েছে।

    বর্তমানে মার্কেটপ্লেস এ অনেক ক্যাটাগরির কাজ পাবেন। তাদের মধ্যে মার্কেটপ্লেসে কাজের চাহিদার দিক থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং উপরের দিকে থাকবে। দিন যত যাচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টর তত উন্নত হচ্ছে এবং কাজের চাহিদাও তত বাড়ছে। কারণ সকলেই তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উন্নতি চাই।

    আর বর্তমানে আধুনিক যুগে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উন্নতি চাওয়া মানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে যুক্ত হওয়া। আর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টে কাজ করার জন্য লোক হায়ার করা হয়। আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য লোক হায়ার করতে তাদের প্রথম পছন্দ হচ্ছে মার্কেটপ্লেস। ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে অনেক ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে এজন্য বিশাল বড় সেক্টর বলা হয়।

    যার মধ্যে থেকে যেকোনো একটি কাজ এর ওপর এক্সপার্ট হতে পারলে প্রচুর উপার্জন করা যাবে। তাই তো অনেকে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শিখতে চাই। আপনিও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যাটাগরির মধ্যে যে কাজগুলো রয়েছে তা জেনে নিতে পারেন। আর সেগুলো জানার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এ কি কি শেখানো হয় তা জানতে হবে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এ কি কি শেখানো হয়

    যেকোনো কাজ শেখা এবং সেই বিষয়ে জানার প্রথম এবং শুরুর ধাপ হচ্ছে সেই সেক্টর এর কাজের ক্যাটাগরির বিষয়ে জানা। যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এ কি কি শেখানো হয় সেটা না জানেন। তাহলে কিভাবে সেই কাজ শিখবেন এবং টাকা উপার্জন করবেন। অবশ্যই যেই সেক্টরের কাজ শিখতে চান সেই সেক্টরের কতগুলো ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে তা জানতে হবে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যাটাগরি যখন শুনবেন তখন যেকোনো একটি কাজকে বাছাই করবেন এটি আপনার জন্য ভালো। উদাহরণস্বরূপ ধরেন ডিজিটাল মার্কেটিং এ ১১ রকমের কাজ আছে এখন ১১ রকমের কাজ শিখলেন। কিন্তু ক্লায়েন্ট এর কাছে যখন কাজ নিতে যাবেন। তখন সেই এমন একজনকে চাইবে যে তার টাকা কম খরচ করবে কিন্তু প্রফিট বেশি এনে দিবে।

    এর জন্য অবশ্যই একজন এক্সপার্ট ব্যক্তির প্রয়োজন হবে। যে সেই নির্দিষ্ট বিষয়ে অনেক কিছু জানে কিভাবে তার কোম্পানির বিক্রি বৃদ্ধি করতে হবে। কিভাবে করলে তার কোম্পানিকে মানুষের সামনে ভালোভাবে উপস্থাপন করা যাবে। মানুষ তার কোম্পানিকে চিনবে। এখন আপনি যদি ১১ টি কাজ শিখেন তাহলে কি ১১ টি কাজের উপরে এক্সপার্ট হতে পারবেন।

    আর যদি ১১ টি কাজের উপরেই এক্সপার্ট হতেই চান তাহলে দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। এত দীর্ঘ সময় যদি কাজ শিখেন তাহলে উপার্জন করার আগে হতাশ হয়ে কাজ ছেড়ে দিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার শুরু হওয়ার আগেই শেষ হয়ে যাবে। এই জন্য আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার যেন শুরু হওয়ার আগেই শেষ না হয়ে যায় তার জন্য নির্দিষ্ট কাজকে পছন্দ করুন।

    সেই কাজের উপরে নিজেকে দক্ষ কারিগর গড়ে তুলুন। যেন ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দেওয়া মাত্র কাজ করে দিতে পারেন এবং সেই ক্লাইন্ট কাজ পেয়ে খুশি হয়ে যায়। আর খুশি হয়ে যাওয়া মানে মার্কেটপ্লেস থেকে ফাইভ স্টার রেটিং এবং ফুল পেমেন্ট এর সাথে সাথে আপনার মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্ট উপরের দিকে যেতে থাকবে।

    আস্তে আস্তে আপনি মার্কেটপ্লেস গুলোর টপ রেটেড সেলার হয়ে যাবেন। আর টপ রেটেড সেলার হয়ে যাওয়া মানে অধিক মূল্যে যেকোনো কাজ সম্পাদন করতে পারবেন। তাহলে চলুন ডিজিটাল মার্কেটিং এ কি কি কাজ শেখানো হয় তা জেনে নেই।
    • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)
    • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
    • ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং
    • ফেসবুক মার্কেটিং
    • ফেসবুক অ্যাড ক্যাম্পেইন
    • সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM)
    • ইমেইল মার্কেটিং
    • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
    • সিপিএ মার্কেটিং
    • ইনসুলেন্সার মার্কেটিং
    • ই কমার্স মার্কেটিং
    • ই-বুক মার্কেটিং
    • টেক্সট ইমেজ মার্কেটিং
    এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে আরো কিছু ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে। যেগুলো করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কিন্তু এখানে যে সকল কাজের চাহিদা একই রকম এমন নয়। এর জন্য জানতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তাহলেই বুঝে নিতে পারবেন। কোন কাজ আপনার জন্য ভালো হবে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি

    একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য একটা বড় দ্বিধাময়ের জায়গা হচ্ছে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি। এখন কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং জগত সম্পর্কে না জানে। তার মনে প্রথমে যে প্রশ্নটি আসবে ফ্রিল্যান্সিং জগতে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি। আপনারা হয়তো এই বিষয় সম্পর্কে জেনেছেন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোর সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।

    আর সেই ধারণা থেকে পছন্দের সেক্টর নির্ধারণ করতে পারবেন। ধরে নিলাম আপনার পছন্দের সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টরের আয়তন বিশাল বড়। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজ কিন্তু সব কাজ শেখার মাধ্যমে দক্ষতা সম্পন্ন হওয়া সম্ভব নয়। এই জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জানতে হবে।

    কিন্তু তার আগে ফ্রিল্যান্সিং জগত সম্পর্কে জেনে নিন। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং জগতে সম্পূর্ণরূপে নতুন হয়ে থাকেন আর হয়তোবা কারো কাছ থেকে শুনেছেন যে ডিজিটাল মার্কেটিং কাজ শিখলে অনেক টাকা উপার্জন করা যায়। তার কথা তার কথার সাথে আমিও সহমত পোষণ করছি। কিন্তু আপনি একজন নতুন কাজ শিখবেন এবং কাজ করে টাকা উপার্জন করবেন।

    এর জন্য আপনি যে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চাচ্ছেন সেটা কি জোরজবরদস্তি নাকি শেখার জন্য ইচ্ছুক মূলত প্রশ্নটি নিজেকে করুন। কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়াও আরো যে সকল সেক্টর রয়েছে সেই সেক্টর গুলোর কাজের চাহিদা আছে। যাইহোক ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর যাচাই-বাছাই করা শেষে যদি মনে হয় যে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন। তাহলে আপনি সঠিক এবং উত্তম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

    কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা ক্ষমার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। হয়তোবা অন্যান্য কাজের চাহিদা কমলেও কমতে পারে। কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টর এর কাজের চাহিদা কমার সম্ভাবনা সীমিত পরিমানে। এই জন্য অন্যান্য অনেক কাজের চাহিদা কমতে পারে কারণ বর্তমানে চলে এসেছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি যা মানুষের কাজকে সহজ করে দিয়েছে।

    এই জন্য অনেক সেক্টরের কাজ ইতিমধ্যে কমে গেছে। মানুষ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি কাজগুলোকে সম্পাদন করার চেষ্টা করছে। এই জন্য সবসময় নিজেকে উন্নত থেকে উন্নত করার চেষ্টা করুন। সব সময় নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন যেন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ফ্রিল্যান্সিং জগতে টিকে থাকতে পারেন। আর ফ্রিল্যান্সিং জগতে টিকে থাকার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং উত্তম হবে।

    ধারণা করা হয় আগামী ৫ থেকে ১০ বছর পরেও ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কমবে না বরং বাড়তে থাকবে। কারণ দিন যত যাচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায় বিশ্বের প্রায় ৫ বিলিয়নের বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। আর বাংলাদেশে ৮ কোটির অধিক মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত রয়েছে।

    তাহলে একবার ভেবে দেখুন দিন যত যাবে তত কি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবে নাকি বাড়বে। অবশ্যই ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়বে। তাহলে ৫ থেকে ১০ বছর পর ইন্টারনেট ইউজারের সংখ্যা কত হতে পারে। এই জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা হচ্ছে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মতো। যার চাহিদা কমার মত নয়।

    কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এর সব কাজের চাহিদা একই রকম নয়। এর মধ্যে ভিন্নতা অবশ্যই রয়েছে। কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো থেকে অধিক টাকা ইনকাম করা যায় আবার কিছু কাজ রয়েছে যার মাধ্যমে একটু কম উপার্জন করা যায়। তার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জানতে হবে। আসুন তাহলে এই বিষয়ে আলোকপাত করা যাক।

    ফেসবুক মার্কেটিং এর চাহিদা বেশি

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক মার্কেটিং হচ্ছে অন্যতম। কারণ ইন্টারনেটে সক্রিয় থাকা ব্যক্তিদের অনেক বড় একটি অংশ ফেসবুকে সক্রিয় থাকে। এটাকে পুঁজি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্য ফেসবুক একাউন্ট এর মধ্যে থাকা পেজ অপশনে গিয়ে পেজ তৈরি করুন। সেখানে ভিডিও আপলোড করুন এবং ফলোয়ার তৈরি করুন।

    তারপরে ফেসবুকের পলিসি অনুযায়ী নির্ধারিত ফলোয়ার এবং ভিউয়ার থাকলে মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনি যদি মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে ফেসবুক মার্কেটিং করতে চান। তাহলে বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ব্যক্তি তাদের ব্যস্ততার কারণে ফেসবুক পেজ দেখাশোনা করতে পারেনা।

    এর জন্য তারা মার্কেটপ্লেস থেকে এক্সপার্ট কাউকে হায়ার করে যে তার পেজের যাবতীয় বিষয় সামলাতে পারবে। এভাবেও ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আবার যদি নতুন বিজনেস শুরু করেন। সেই বিজনেসের প্রচার-প্রচারণার জন্য পেইজের প্রয়োজন হবে। এভাবেও নিজের ফেসবুক পেজে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মাধ্যমে প্রফিট কামাতে পারবেন।

    ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন

    আমরা ফেসবুক স্ক্রল করার সময় বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখে থাকি। এই কাজের মার্কেটপ্লেস এবং মার্কেটপ্লেস এর বাহিরে অফুরন্ত চাহিদা। এই কাজ যদি শিখতে পারেন তাহলে আপনার পিছনে ঘুরে তাকাতে হবে না।

    বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা তাদের পণ্যের সেলস বাড়ানোর জন্য অ্যাড রান করতে চাই। তারা বিষয়টি না জানার কারণে মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন সেলারদের কাজ দিয়ে থাকে। আপনার যদি এই বিষয়ে জ্ঞান ও দক্ষতা থাকে তাহলে উল্লেখিত কাজ করার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

    লিড জেনারেশন

    এখন অধিক চাহিদা সম্পন্ন কাজের নাম বলবো সেটা ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তার গুরুত্বপূর্ণ এক অংশস্বরূপ। কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্যের উপরে ভিত্তি করে তথ্য এবং উপাত্ত গুলোকে সংগ্রহ করা হচ্ছে লিড।

    আর কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর ওপর নির্ধারণ এবং নির্দিষ্ট গ্রাহককে অনুসরণ করে যে তথ্য এবং উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় তাকে লিড জেনারেশন বলে। সাধারণত লিড জেনারেশন মার্কেটিং এর সেলস বৃদ্ধি করার অন্যতম কৌশল। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আপনার ব্যাটারির কারখানা আছে। এখন যারা পেট্রোল ব্যবহার করে তারা তো আপনার ব্যাটারি কিনবে না।

    তাহলে ব্যাটারির ব্যাপারে তাদের কাছে প্রচার করতে হবে। যারা সম্ভাব্য গ্রাহক আর এর জন্য ওই সকল কাস্টমারদের তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। যেন কাস্টমাররা ব্যাটারি সম্পর্কে জানার পরে কেনার সুযোগ বেশি থাকে। আর এই তথ্য কালেক্ট করার জন্য কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান লিট জেনারেশন বা তথ্য সংগ্রহকারীদের কাজ দেয়। এই কাজের চাহিদা সময় এবং কাল পরিবর্তন এর সাথে সাথে বেড়ে চলেছে।

    ইমেইল মার্কেটিং

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রচারের এক পুরান মাধ্যম হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং। বিজ্ঞাপনের জন্য মাধ্যম পূরণ হলেও কার্যকরী। ইমেইল মার্কেটিং এর কাজ হচ্ছে অনেকটাই লিট জেনারেশন এর মতো। কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর নির্দিষ্ট কাস্টমারদের উপরে ভিত্তি করে ইমেইল পাঠিয়ে প্রচার করা হয়। এটি দ্বারা সরাসরি সম্ভাব্য গ্রাহকদের সাথে কানেক্ট করা যায়।

    ইমেইলের মধ্যে স্পেশাল অফার, কোম্পানি সম্পর্কে তথ্য ছাড়াও প্রোডাক্ট বা পণ্যের ডিটেলসে অনেক কিছু দেওয়া যায়। এখন হয়তো বলবেন ইমেইল কে পরে হয়তো ৪ থেকে ৫ দিন পর মেইল চেক করা হয়। এই প্রচারের মাধ্যম বাংলাদেশে বেশি প্রচলিত না থাকলেও বাহিরের দেশে বহুলভাবে প্রচলিত।

    কারণ তারা সকালে অথবা দিনের যেকোনো সময় একবার হলেও মেইল চেক করে। এখন ইমেইল মার্কেটিং করে কেমন ভাবে ইনকাম করবেন। অনেক কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের ইমেইলের মাধ্যমে প্রোডাক্ট প্রচার বা বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য ইমেইল কালেক্ট করার প্রয়োজন হয়। এখন সেই কাজটি করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

    এই জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তার মধ্যে রেখেছি যেন আপনি এর মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন। আর টাকা ইনকাম করার জন্য মার্কেটপ্লেস অথবা মার্কেটপ্লেস এর বাইরে থেকে বায়ার খুঁজতে পারবেন।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

    বর্তমান সময়ের অধিক জনপ্রিয় মার্কেটিং স্ট্রাটিজি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এর কাজ শুনতে সাধারণ হলেও খুবই পরিশ্রম এবং অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। যদিও কাজ করতে করতে অভিজ্ঞ হয়ে যায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের কাজ হচ্ছে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রির বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন নেওয়া।

    মার্কেটার কোন কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হয় যে নির্দিষ্ট পণ্য বিক্রির বিনিময়ে এত পারসেন্ট কমিশন পাওয়া যাবে। এই জন্য উল্লিখিত পণ্য কাস্টমারের কাছে বিক্রি করতে হবে। এর জন্য আপনি সোশ্যাল মিডিয়া এর সাহায্য নিতে পারেন।

    সেখানে প্রচুর ব্যাক্তিরা অ্যাক্টিভ থাকে প্রোডাক্টটি ফেসবুক অথবা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচার করে দিলেন। কেউ যদি দেখে পছন্দ করে তাহলে প্রোডাক্টটি কেনা মাত্রই আপনি প্রাপ্য কমিশন পেয়ে যাবেন। এভাবে পণ্য বিক্রির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

    CPA মার্কেটিং

    সিপিএ মার্কেটিং হচ্ছে অ্যাফিলেট মার্কেটিং এর একটি অংশ। এখানে ছোট ছোট কাজগুলো করার মাধ্যমে টাকা পাওয়া যায় । ভিডিও শেয়ার করা, অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট, ইমেইল সাবমিট, পিন সাবমিট করা আরো কিছু ছোট ছোট কাজ যেগুলো সম্পূর্ণ করলে কমিশন পাওয়া যাবে।

    এই কাজগুলো করার আগে থেকেই কমিশনের পরিমাণ উল্লেখ করা থাকে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং সিপিএ মার্কেটিং এর মধ্যে কিছুটা মিল থাকলেও এদের কাজের পার্থক্য রয়েছে। আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর লিংক শেয়ার করা লিঙ্কে ঢুকে প্রোডাক্ট দেখে না কিনে বের হয়ে চলে আসে তাহলে কমিশন পাবেন না।

    আর যদি প্রোডাক্টটি ক্রয় করে তাহলে কমিশন পাবেন।কিন্তু সিপিএ মার্কেটিং এমন নয় সিপিএ মার্কেটিং এর কাজ হচ্ছে আপনাকে বিভিন্ন টাস্ক উল্লেখ করে দিবে সেগুলো পূরণ করা মাত্রই পেমেন্ট পেয়ে যাবেন। এই কাজ নতুনদের জন্য উত্তম হবে।

    কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য মার্কেটিং সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানা লাগবে। তাহলেই এই কাজটি আপনার জন্য সহজ হবে। এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এই লিস্টে রয়েছে Sales Funnel, SEO, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং ( SEM), ই-বুক মার্কেটিং এবং ই-কমার্স মার্কেটিং ইত্যাদি।

    কেন ডিজিটাল মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ

    আচ্ছা কেন ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান সময়ে এতটা গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। শুধু বর্তমান সময় নয় অতীতেও মার্কেটিং সেক্টরকে অনেক গুরুত্বের সাথে দেখা হতো। কারণ ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রচারের জন্য সেই সময়ই মানুষ হয়তো মানুষের শরণাপন্ন হতো। কিন্তু কালের পরিবর্তনে মানুষ আধুনিক হয়েছে। তাই এখন আর আগের মত মার্কেটিং স্ট্রাটেজি অনুসরণ করতে হয় না।

    বর্তমান সময়ের ডিজিটাল মার্কেটিং অনুসরণ করলেই প্রচার-প্রচারণা হয়ে যায়। অতীত মার্কেটিং এর থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পণ্যের প্রচার-প্রচারণার জন্য। এমনকি এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কারণে পণ্যের বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি অনেক বেকার যুবক কাজের সন্ধান পেয়েছে। আর এই সেক্টর যত আধুনিক হচ্ছে কাজের চাহিদা তত বাড়ছে।

    শুধু আপনাকে সময়ের সাথে সাথে আধুনিক হতে হবে। নতুন নতুন নিয়ম শিখতে হবে তাহলেই ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ডিজিটাল মার্কেটিং ফলো করে তাদের সেলস এবং প্রতিষ্ঠানকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়েছে। বর্তমান সময়ে যে সকল প্রতিষ্ঠান রয়েছে তারা ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়া এক পাও সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া প্রায় অসম্ভব হবে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কত টাকা লাগে

    নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের সাথে যুক্ত হতে ইচ্ছা পোষণ করছে তাদের মনে একটি প্রশ্ন থাকে সেটা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কত টাকা লাগে। আমার মনে হয় আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এটা জেনে সেই কাজগুলো সম্পর্কে জানতে ইউটিউবে ভিডিও দেখেন। চাহিদা অনুযায়ী পছন্দের কাজের ভিডিও দেখেও শিখতে পারেন।

    তাই বিনামূল্যে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য ইউটিউব এবং গুগল এর সাহায্য নিতে পারেন। যদি এদের সাহায্য নিয়ে কিছু না শিখতে পারেন। তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর বিভিন্ন কোর্স রয়েছে সেগুলো করতে পারেন। তবে সেই কোর্সগুলো করার আগে সতর্কতা অবলম্বন করুন। তাড়াহুড়া করে কোন জায়গায় ভর্তি হয়ে যাবেন না।

    যদি সঠিক জায়গায় ভর্তি না হতে পারেন তাহলে টাকা নষ্ট হয়ে যাবে। এর জন্য যে কোর্সে ভর্তি হতে চান সেটি সম্পর্কে সত্যতা যাচাই করুন। দেখুন আসলেই কি এখানে কোর্স করে টাকা ইনকাম করা যাবে নাকি যাবে না। যার কাছে শিখবেন তার ইনকাম এবং তার মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জ্ঞান আবার সেই মার্কেটপ্লেস থেকে কত টাকা ইনকাম করেছে।

    যাবতীয় যত বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলো যাচাই বাছাই করুন। যদি মনে হয় যে এই প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে শিখে টাকা ইনকাম করতে পারবো। তাহলে উল্লিখিত কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। এখন সকল প্রতিষ্ঠান তাদের কোর্সের ভর্তি ফি একই রকম নেয় না। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কি পরিমান টাকা লাগতে পারে। তা সেই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেই জানতে পারবেন।

    ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে ইনকাম

    অনেকেই জানতে চেয়েছে আর ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়। অবশ্যই যে কোন কাজ শেখার আগে তার ইনকাম সম্পর্কে যাচাই-বাছাই করা জরুরী। আসলেই কি এখান থেকে টাকা ইনকাম করা যায় নাকি সময় নষ্ট হবে।

    তবে ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু মাসে কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেই বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কোন কিছু বলা যায় না। এর কারণ হচ্ছে এটা চাকরি নয় একটি স্বাধীন পেশা। যেখানে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন।

    আর ইচ্ছে মত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে সেটা নিজের দক্ষতার পরিচয় দেওয়ার মাধ্যমে। নিজেকে যত দক্ষ করে তুলতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং এ তত বেশি পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য শক্তি দ্বারা কাজ করতে থাকুন ইনশাআল্লাহ সফলতা আসবে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং কাজের চাহিদা নিয়ে প্রশ্ন

    ১। ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় SEM এর পূর্ণরূপ কি?
    উওরঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় SEM এর পূর্ণরূপ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং।

    ২। মোবাইলের মাধ্যমে কি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা যাবে?
    উওরঃ অবশ্যই মোবাইলের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারবেন। কিন্তু কাজ করার জন্য কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ হলে ভালো হবে। মোবাইলের মাধ্যমে কাজের সমস্যা হতে পারে। তবে মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা এবং করা যায়।

    উপসংহার

    পরিশেষে বলা যায় আমরা যে এতক্ষণ ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম। এখন চাহিদা সম্পূর্ণ যে সকল কাজের নাম জানলেন। তা জেনে বসে থেকে লাভ হবে না। তার জন্য পরিশ্রম করতে হবে। যদি কাজ শিখে টাকা ইনকাম করতে চান। কারণ কঠোর পরিশ্রম ছাড়া সফলতা নিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব। তাই সফলতা নিয়ে আসার জন্য কাজের পাশাপাশি নিজেকে আপডেট করার চেষ্টা করুন। তাহলেই অর্থ উপার্জনের পথ এক এরপর এক খুলে যাবে।

    শেষ কথাঃ প্রিয় পাঠক ইতিমধ্যে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি সেই সম্পর্কে জেনে নিয়েছেন যদি জেনে উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার বন্ধু এবং আরো সেই সকল ব্যক্তিকে জানান যারা ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য আগ্রহী। তাহলে তারাও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে টাকা উপার্জন করতে পারবে।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url