সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ - সৌদি আরব ভিসা আবেদন

আপনি কি সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী এবং পাশাপাশি সৌদি আরব ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে এই পুরো আর্টিকেল উপযুক্ত হবে যা পড়ার মাধ্যমে বিস্তারিত ভাবে সবকিছু জেনে নিতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে এখনই সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ে জেনে নিন।
সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ - সৌদি আরব ভিসা আবেদন
আমাদের মধ্যে অনেকেই অর্থ আয় করার জন্য সৌদি আরবে যেতে চাই। আর তার জন্য ভিসা এবং পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হয়। আমরা যখন ভিসার জন্য আবেদন করি। সেই আবেদনের পরবর্তী সময় ভিসা চেক করার মতো পরিস্থিতি চলে আসে। এখন সেই ভিসা চেক করার জন্য খোঁজ চালিয়ে যাই। কিন্তু কাঙ্খিত ফলাফল পায় না। তাই তো আপনাদের সুবিধার্থে সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বিস্তারিত তথ্য নিয়ে এসেছি। তাই আর কিছু সময় ব্যয় করার মাধ্যমে তথ্যগুলো পড়ে নিতে পারেন।পোস্টসূচিপএঃ 

সৌদি আরব ভিসা কত প্রকার

আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন যারা বিভিন্ন মেয়াদী এবং বিভিন্ন কাজে ভিসায় যেতে চান। কিন্তু সৌদি আরব ভিসা কত ধরনের অথবা কত প্রকারের হয়ে থাকে। তা না জানার কারণে সিদ্ধান্ত হীনতাই ভুগছেন। এখন বুঝতে পারছেন না যে কোন ভিসাটি আমার জন্য জরুরী যার মাধ্যমে উল্লিখিত কাজটি সম্পন্ন করতে পারব।
সাধারণত সৌদি আরবের ভিসা ১০ প্রকারের হয়ে থাকে। এই সবগুলোর মেয়াদ বিভিন্ন প্রকারের হয়। তাই আসুন জেনে নেই সৌদি আরব ভিসা কত প্রকার এবং কি কি?

১। কাজের ভিসা

আপনারা যারা জীবিকা নির্বাহ অথবা অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে পাড়ি জমাতে চান। তাদের জন্য কাজের ভিসা উপযুক্ত হবে। সাধারণত শুরুর দিকে ভিসাটির মেয়াদ দুই বছর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর পরবর্তী সময় তাদের সাথে কথা বলার মাধ্যমে পুনরায় নবায়ন করতে পারবেন।

২। ট্যুরিস্ট ভিসা

আপনাদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন যারা ভ্রমণ অথবা ট্রাভেল করতে পছন্দ করেন। তাদের জন্য সৌদি আরব ট্যুরিস্ট ভিসা উপযুক্ত হবে। কারণ এই ভিসার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত সৌদি আরবের বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে পারবেন। সাধারণত ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদ তাদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। যে আপনি কত দিনের জন্য তাদের দেশে ভ্রমণ করতে চান। সেই অনুযায়ী টাকা খরচ এবং ভিসার মেয়াদ নির্ধারণ করা হবে।

৩। হজ্জ ভিসা

আমাদের দেশের অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই ও বোনেরা রয়েছেন। যারা মক্কায় গিয়ে হজ্জ পালন করতে চান। তাদের জন্য হজ্জ করার ভিসা প্রদান করা হয়। এই ভিসা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট একটি মৌসুমের জন্যই নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আর হজ করার ভিসা পাওয়ার জন্য অথবা হজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন এজেন্সি রয়েছে। তাদের সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যমে নির্ধারণ করে নিতে পারবেন। অবশ্যই বিচার-বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে কোন স্বনামধন্য এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করবেন।

৪। ওমরাহ করার জন্য ভিসা

যারা হজের মৌসুম ছাড়া অন্য কোন সময় মক্কায় গিয়ে ওমরাহ করতে চান। তাদের জন্য ওমরাহ করার ভিসার প্রয়োজন হবে। এর জন্য আপনাকে এজেন্সি গুলোর সাথে যোগাযোগ করতে হবে। এরা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট মেয়াদে ওমরাহ করার জন্য সৌদি আরবে পাঠাবে।

৫। ব্যবসায় এর ভিসা

আপনারা যারা ব্যবসা করার জন্য সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমাতে চান। তাদের জন্য ব্যবসায়ী ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। এটি বিভিন্ন মেয়াদী হয়ে থাকে এবং অবশ্যই একটি কথা মাথায় রাখতে হবে তা হচ্ছে ব্যবসার উদ্দেশ্যে গিয়ে কোন ধরনের কাজ করা যাবে না। এর মানে হচ্ছে কাজের উদ্দেশ্যে আলাদা ভিসা এবং ব্যবসার উদ্দেশ্যে আলাদা ভিসা।

৬। এডুকেশন বা শিক্ষা ভিসা

যারা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাতে চান এবং মুসলিম কোন রাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চান। তাদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষা ভিসা। ভিসাটি নির্দিষ্ট কোন মেয়াদে প্রদান করা হয়ে থাকে। এর মানে হচ্ছে যেই মেয়াদী শিক্ষা গ্রহণ করতে চান। ঠিক ওই মেয়াদী ভিসা প্রদান করা হবে। এর জন্য যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক সম্পন্ন করতে চান তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

৭। পরিবার বা ফ্যামিলি ভিসা

যেই সকল বাংলাদেশী ভাইয়েরা সৌদি আরবে কর্মরত অবস্থায় রয়েছেন এবং চাচ্ছেন যে পরিবারের সাথে সৌদি আরবে থাকতে। তাদের জন্য রয়েছে পরিবার ভিসা। তাই আপনারা যারা পুরো ফ্যামিলি নিয়ে সৌদি আরবে বসবাস করতে চান। তারা ফ্যামিলি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এছাড়াও রয়েছে আরও কিছু ভিসা যেগুলোর মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করতে পারেন। যেমন ট্রানজিট ভিসা, রেসিডেন্স ভিসা এবং চিকিৎসা ভিসা। যারা যেই প্রয়োজনে যেতে চান ঠিক সেই ভিসা সংগ্রহ করুন।

সৌদি আরব ভিসা আবেদন এর নিয়ম

সৌদি আরবে অনলাইনে ভিসা আবেদন করা খুবই সহজ। অনলাইনে আবেদন কিভাবে করতে হয় অথবা কোন নিয়ম গুলো মেনে আর আবেদনের জন্য কোন কোন কাগজ লাগবে তা জানা অতি জরুরী। যদি সঠিক নিয়মে সকল কাগজগুলো দ্বারা আবেদন করা হয় তাহলে অতি শীঘ্রই আপনার আবেদনটি মঞ্জুর করার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

যেমন ধরুন আপনার পাসপোর্ট এর সাথে অন্যান্য যে সকল কাগজপত্র রয়েছে তার সাথে যথাযথ মিল থাকা প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আপনার পাসপোর্টে পিতা অথবা মাথার যে নাম রয়েছে। তাদের NID কার্ডেও একই নাম থাকা প্রয়োজন। এটা তো শুধু উদাহরণস্বরূপ বলা হলো। তাই অবশ্যই আবেদন করার আগে সকল কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে নিন। এখন আবেদন করার জন্য কোন কাগজগুলোর প্রয়োজন পড়বে।
  • পাসপোর্ট এর প্রয়োজন পড়বে
  • জাতীয় পরিচয় পত্র এবং জন্ম নিবন্ধন লাগবে
  • মেডিকেল রিপোর্টের প্রয়োজন হবে
  • পুলিশ কর্তৃক ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট প্রয়োজন
  • নির্দিষ্ট কোন কাজের উপর দক্ষতার সার্টিফিকেট প্রয়োজন
  • স্কুল অথবা ইউনিভার্সিটির শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট থাকলে আবেদনের ক্ষেত্রে ভালো হবে
  • অনলাইনে সৌদি আরব ভিসা আবেদন

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন

যেই ব্যক্তিরা সৌদি আরবে কোন কোম্পানির ভেতরে থেকে কাজ করতে চাই। তার জন্য সর্বপ্রথম খোঁজ করতে হবে কোন কোম্পানি তাদের কাজের উদ্দেশ্যে জনবল নিয়োগ দিতে চাই। যদি কোন কোম্পানি তাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য জনবল নিয়োগের উদ্দেশ্যে আবেদনের ছাড়পত্র পাবলিশ করে। তাহলে ওই প্রতিষ্ঠান যেই কাজের উপর নিয়োগ আবেদন পত্র পাবলিশ করেছে।

আর আপনার যদি সেই নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা থাকে তাহলে অবশ্যই ফর্মটি পূরণ করতে পারেন। একটি বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখা প্রয়োজন তা হচ্ছে কোম্পানিগুলো সব সময় দক্ষ জনবল নিয়োগ দিতে চাই। তাই আপনি যদি কোন কাজের উপর দক্ষ না হতে পারেন। তাহলে অবশ্যই আগে যে কোনো একটি কাজের ওপর দক্ষতা অর্জন করুন।

কারণ বিনা দক্ষতাই কোন কোম্পানি তাদের প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দিতে চাইবে না। এরপরে সৌদি আরবে কোম্পানিতে কাজ করার জন্য ভিসা আবেদন ফরমটি পূরণ করুন। আর যথাযথ কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে প্রদান করুন।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত

যেই সকল বাংলাদেশীরা সৌদি আরবের পারিজমায় তার অধিকাংশ কোন না কোন কোম্পানিতে কাজের উদ্দেশ্যে যায়। এর মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা দক্ষতার অভাবে কম পারিশ্রমিকে কাজ করে থাকে। এই জন্য সর্বপ্রথম কোন একটি নির্দিষ্ট কাজের ওপর দক্ষতা অর্জন করা জরুরি। কারণ কোম্পানিগুলো তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার উপর ভিত্তি করে পারিশ্রমিক প্রদান করে থাকে।

তাই যদি আপনার কাজের ডেডিকেশন ভালো হয় তাহলে অবশ্যই বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন সৌদি আরবে কোম্পানির ভিসার বেতন কত? ইতিমধ্যে আপনারা অনেকটাই বুঝতে পেরেছেন যে দক্ষতার উপর ভিত্তি করে বেতন প্রদান করা হয়। তবুও কিছু কোম্পানি তাদের শ্রমিকদের ভালো মানের পারিশ্রমিক প্রদান করে থাকে।

আর সেই সকল কোম্পানিতে শক্তিশালী এবং দক্ষতা সম্পন্ন জনবল নিয়োগ দেয়। সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন ধরনের বেতন ধারা হয়ে থাকে। কোন কোন কোম্পানিতে প্রতি মাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা বেতন হয়ে থাকে। আবার কোন কোম্পানিতে ৫০ হাজারের উর্ধেও বেতন দিয়ে থাকে। এটি মূলত দক্ষতা ও কোম্পানির উপর নির্ভর করে।

আপনারা যারা সৌদি আরবে যেতে চান তারা অবশ্যই সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য ভিসার আবেদন করেছেন। আর সেই আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে কিনা তার জন্য চেক করা প্রয়োজন। আর সেই চেক করার জন্য সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ থেকে কিভাবে করতে হয় তা জেনে নিতে পারেন।

সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ

প্রথমে আমরা সৌদি আরবের ভিসা করার জন্য দৌড়াদৌড়ি করি এবং পরবর্তী সময় ভিসাটি হয়েছে কিনা সেই বিষয়ে জানার জন্য ছোটাছুটি করি। কিন্তু সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ছোটাছুটি করার প্রয়োজন নেই।

আপনি ঘরে বসে থেকে খুব সহজেই অনলাইন এর মাধ্যমে সৌদি আরবের ভিসা চেক করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে https://visa.mofa.gov.sa/VisaPerson/GetApplicantData এই ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করতে হবে। এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে কোন ঝামেলা ছাড়াই সৌদি আরব ভিসা চেক করতে পারবেন।

পাসপোর্ট দিয়ে সৌদি আরব ভিসা চেক করুন অনলাইনে

উপরে উল্লেখিত ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করা মাত্রই উপরের কোনার বাম পাশের দিকে ইংলিশ ভাষাটি নির্ধারণ করুন। এটি শুধুমাত্র বোঝার সুবিধার্থে করার প্রয়োজন।
সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ - সৌদি আরব ভিসা আবেদন
এরপরে খুব সহজেই যাবতীয় তথ্যগুলো প্রদান করার পরে এবং ক্যাপচা পূরণ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করুন। তারপরে আপনার সামনে উপস্থাপন করা হবে। আপনার কাঙ্খিত ভিসা ইস্যু করা হয়েছে কিনা এবং যাবতীয় তথ্যাবলী সামনে দেখতে পারবেন।
সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ - সৌদি আরব ভিসা আবেদন
আবার গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপের মাধ্যমেও ভিসা অথবা পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি আরবের ভিসা চেক করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে তাও আবার ঘরে বসে থেকেই। এর জন্য সৌদি আরব ভিসা চেকার স্ট্যাটাস লিখে প্লে স্টোরে সার্চ দিন। তাহলে একটি অ্যাপ আপনার সামনে উপস্থাপন করা হবে। ইন্সটল করার মাধ্যমে সেখানে গিয়ে ভিসা বা পাসপোর্ট নাম্বার দেওয়ার মাধ্যমে ভিসা ইস্যু হয়েছে কিনা তা চেক করতে পারবেন।

সৌদি ভিসা প্রসেসিং করতে কি কি লাগে

আমরা অনেকেই ভিসা প্রসেসিং করার জন্য এদিক ঐদিক দৌড়াদৌড়ি করি। অনেক সময় দালালের সম্মুখীন হতে হয়। তবুও দেখা যায় ভিসা প্রসেসিং করা সম্ভব হয় না। কিন্তু আমাদের মুখ্য বিষয় হচ্ছে ভিসা প্রসেসিং করতে কি কি লাগে অথবা কোন কাগজ বা তথ্যগুলো প্রদান করার মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করা সম্ভব। আসুন সেই সম্পর্কে জেনে নেই।
  • সর্বনিম্ন পাসপোর্ট এর ছয় মাস বয়স সহ আসল পাসপোর্ট লাগবে
  • সৌদি এনজাজ ভিসা এবং ইকামা নাম্বার প্রয়োজন
  • সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ পাসপোর্ট সাইজের ৫ কপি ছবি লাগবে
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হবে

সৌদি আরবের শহর গুলোর নাম

আমরা এতক্ষন সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ এবং পাশাপাশি সৌদি আরব ভিসা আবেদন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যগুলো বিস্তারিতভাবে জেনেছি। কিন্তু আপনি কাজ অথবা অন্য কোন প্রয়োজনে সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য ইচ্ছুক। চলুন তাহলে কিছু সৌদি আরবের শহরের নামগুলো জেনে আসি।
  • রিয়াদ
  • মক্কা
  • জেদ্দা
  • দাম্মাম
  • খোবার
  • মদিনা
  • আবহা
  • তাহামা
  • জুবাইল
  • উল্লাইয়া
  • জিজান
  • নাজরান
  • তাবুক
  • হাইল

সৌদি আরব সম্পর্কে আরো কিছু সংক্ষিপ্ত MCQ

১। সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত?
উওরঃ আপনার যদি কাজের দক্ষতা ভালো হয় তাহলে ১৫০০ থেকে ২০০০ রিয়াল পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

২। সৌদি আরব যেতে সর্বনিম্ন বয়স কত লাগে?
উওরঃ সৌদি আরবে যেতে সর্বনিম্ন ২১ বছর বয়স লাগে।

৩। সৌদি আরবে হিন্দু জনসংখ্যা কত?
উওরঃ ২০২০ সালের তথ্য অনুযায়ী সৌদি আরবে হিন্দুদের জনসংখ্যা প্রায় ৭ লক্ষ ৮ হাজার।

৪। সৌদি আরবে মুসলিম জনসংখ্যা কত?
উওরঃ সৌদি আরবে মুসলিমদের জনসংখ্যা ৯২. ৭ শতাংশ এবং প্রায় ৩৪,৮০৪,৪৫৮ মুসলিম বসবাস করে।

৫। সৌদি আরবে খ্রিস্টান জনসংখ্যা কত?
উওরঃ ২০২০ সালের তথ্য অনুযায়ী সৌদি সৌদি আরবের খ্রিস্টান জনসংখ্যা প্রায় ২.১ মিলিয়ন।

৬। সৌদি আরবের ঋতু কয়টি?
উওরঃ সৌদি আরবে মোট দুইটি ঋতু গ্রীষ্মকালীন এবং শীতকালীন সময়।

৭। সৌদি আরবের আয়তন কত?
উওরঃ সৌদি আরবের আয়তন প্রায় ২১ লক্ষ ৫০ হাজার বর্গ কিলোমিটার।

৮। সৌদি আরবে জনসংখ্যা কত?
উওরঃ সৌদি আরবের জনসংখ্যা ৩ কোটি ৪২ লক্ষ ১৮ হাজার ১৬৯ জন।

৯। হজ্জ থেকে সৌদি আরবের আয়?
উওরঃ হজ্জ থেকে সৌদি আরবের আয় প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার।

১০। সৌদি আরবের টাকার রেট?
উওরঃ সৌদি আরবের ১ রিয়াল আর বাংলাদেশের ৩২. ২৩ টাকা

১১। সৌদি আরবের রাজধানীর নাম কি?
উওরঃ সৌদি আরবের রাজধানীর নাম হচ্ছে রিয়াদ।

উপসংহার

পরিশেষে বলা যায়, আপনারা কাঙ্খিত তথ্যগুলো বিস্তারিত পড়ার মাধ্যমে অনেক কিছু জেনে নিয়েছেন। যেমন সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আশা করা যায় সেই তথ্যগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। সত্যি যদি আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার বন্ধু এবং কাঙ্খিত লোকজনদের জানিয়ে দেন যারা এই তথ্যগুলো পড়ে উপকৃত হতে পারবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসএইচ নিউজস্টোরের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url